অমিতাচারের চিহ্ন চোখেমুখে
পুরো অবয়বে।
এমন অল্প সময়ে মানুষের চেহারা
এত কুৎসিত হয়ে যায়।
ফিসফিস করে বলে সে।
কি ভীষণ গর্বছিলো সে রমণী মোহন।
এখন বিবমিষা জাগে ঐ চেহারায়।
টাকার কুমীর, আম জনতার কোষাগার
শূন্য করে দিয়ে ধনীর খাতায় নাম লিখিয়েছে।
রক্তচক্ষু –
পড়ে থাকে বোতলের ভিতর।
বনিতাকে বানায় বারবণিতা
গুলজার করে জুয়ার আসর।
ধোপদূরস্ত পোশাকে ঢাকে
– সভ্য সন্ত্রাস।
কিন্তু এসব ছিলোনা একদিন, তার।
অভাব ছিলো, প্রণয় ছিলো, কার্তিক মসৃণ।
এখন প্রণয়হীন যাবৎজ্জীবন।
হায় সন্ত্রাসের সভ্য !!