সভ্য সন্ত্রাস

4672781127_00ff9b13b7
অমিতাচারের চিহ্ন চোখেমুখে
পুরো অবয়বে।
এমন অল্প সময়ে মানুষের চেহারা
এত কুৎসিত হয়ে যায়।
ফিসফিস করে বলে সে।
কি ভীষণ গর্বছিলো সে রমণী মোহন।
এখন বিবমিষা জাগে ঐ চেহারায়।
টাকার কুমীর, আম জনতার কোষাগার
শূন্য করে দিয়ে ধনীর খাতায় নাম লিখিয়েছে।

রক্তচক্ষু –
পড়ে থাকে বোতলের ভিতর।
বনিতাকে বানায় বারবণিতা
গুলজার করে জুয়ার আসর।
ধোপদূরস্ত পোশাকে ঢাকে
– সভ্য সন্ত্রাস।

কিন্তু এসব ছিলোনা একদিন, তার।
অভাব ছিলো, প্রণয় ছিলো, কার্তিক মসৃণ।
এখন প্রণয়হীন যাবৎজ্জীবন।

হায় সন্ত্রাসের সভ্য !!
3b7

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter