শিশিরের সিক্ততা ছড়িয়ে হেমন্ত চলে যায়। ঘোরের
আভা নিয়ে বাঁচে যে রাখাল,তাকে তুমি বন্দি,
বলতেই পারো। অথবা লিখে রাখতে পারো-
জীবিতদের জন্যই জীবন, মৃতের জন্য- শুধু দীর্ঘশ্বাস
উত্থানের কাহিনি শুনিয়ে সূর্য ডুবে যায়। তপ্ত দুপুর
ছিল বুকের দুপাশে, তার সাক্ষী শুধুই থাকে নদী
আর প্রিয় পিপাসা- অনেক আলোর বিধান ঘিরে
রচিত রজনীগন্ধার ছায়ায় রুয়ে রাখে নিজ নাম
আমি বহুকাল থেকে জমাট হয়ে আছি- রাখালের
রক্ষিত জীবনে,কবিতার শোধবোধে পাশাপাশি
যে নিসর্গ, বেছে নিয়েছি তার দাসত্ব। আর কিছু
ঢেউয়ের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছি সেই ছায়ার প্রণাম
যে নিসর্গ, বেছে নিয়েছি তার দাসত্ব। আর কিছু
ঢেউয়ের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছি সেই ছায়ার প্রণাম …
হৃদয়ষ্পর্শী উপমায় অলংকরণ!
মুগ্ধতা রেখে গেলাম শতভাগ!