দেড় ডজন ভাই

sisimpur_2

ভারী ভারী লিখায় যখন ব্লগ ভরে যায়, মন্তব্যে উত্তর দিন ঘরে যখন ইমোটিকনের ব্যবহার হয়ে ওঠে অপ্রয়োজনীয়, ক্যানো জানিনা, মনে তাগিদ জাগে পরিবেশ সামান্য হাল্কা হোক। আজকের এই ভাই তত্ব মুদ্রিত হলো রিফ্রেশ তৈরীর উদ্দেশ্যে। নিজেকে কিংবা কোন ব্যক্তি বিশেষ অথবা গোষ্ঠিকে টার্গেট করার জন্য নয়। জাষ্ট হ্যাভ ফান।
আসুন পরিচিত হই…

১. আসাদুজ্জামান নূর : বাকের ভাই।

২. তারিক আনাম : লাট ভাই।

৩. লে. জে. হু. মু. এরশাদ : বিশ্বপ্রেমিক ভাই।
(পটুয়া কামরুল হাসানের মতে, বিশ্ববেহায়া)

৪. আটরশির মুরিদান : জাকের ভাই।

৫. একই পীরের শিষ্য : পীর ভাই।

৬. মানুষ জবাই করতে ভয় নেই যার : জামায়াতী ভাই।

৭. এহতেশাম : নায়িকাদের দাদু ভাই।

৮. আজিজ মোহাম্মদ ভাই : লেডি কিলার ভাই।

৯. সহজেই যার কান টানা যায় : স্ত্রীর ভাই। (শ্যালক)

১০. ইউনিভার্সিটির ফার্ষ্ট ইয়ারের মেয়েদের টার্গেট : মাষ্টার্সের ভাই।

১১. রোমিওদের খাতিরের চেষ্টা যার সঙ্গে : লেডিস হলের দারোয়ান ভাই।
( মেয়েদের ভাষায় দাদু ভাই )

১২. এতো কাছে তবু এতো দূরে : সৎ ভাই।

১৩. কলুর বলদ : বড় ভাই।

১৪. কমন ভাই : ব্লগের ব্লগার ভাই।

১৫. ফাঁকি ভাই : রাখি ভাই।

১৬. চোরে চোরে : মাসতুতো ভাই।

১৭. সবচেয়ে মজার ভাই : তালতো ভাই। (মেয়েদের ক্ষেত্রে)

১৮. সবচেয়ে ক্ষমতাধর ভাই : বড় ভাই। (লিডার/ মাস্তান অর্থে)

7005.1259915949.image001
বন্ধুরা, ইচ্ছে করলে আপনারাও ভিন্ন ভাই যোগ করতে পারেন। তখন না হয় দেড় ডজন থেকে সংখ্যা বাড়িয়ে দেয়া যাবে।

১৯. বিয়ে করার ফলে নতুন যে ভাই শ্রেনীর উদ্ভব হয়: কমান্ডো ভাই। d

২০. নির্বাচনে প্রার্থী ভাই : আমার ভাই তোমার ভাই। (বাপ-চাচা’র ক্ষেত্রেও) w
২১. মঈন চৌধুরী : ১৪ নম্বর ভাই। r
২২. ১২ ভাই এর পর ১৩ নং : আনলাকি থার্টিন ভাই। t
২৩. টেম্পোরারি নজর – পাড়াত বোন। y

drunk

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter