দুটি অণুগল্প শাহবাগ থেকে বইমেলার দিকে হেটে যাচ্ছিলো। তাদের পিছনে পিছনে একটা পরাজিত অণুশব্দ। তিনজনে পাবলিক লাইব্রেরির গেটে থামে। ভাপা পিঠা আর চা খায়। তারপর কথা বলতে বলতে বইমেলার দিকে ছুটে যায়।
বইমেলায় দুই অণুগল্পের সাথে আরো অনেক অনুগল্প যোগ হয়। অণুগল্পরা যোগ হতে হতে ঢাউস উপন্যাসে পরিনত হয়। তারপর উপন্যাসের অধ্যায়গুলো পরস্পর আড্ডা দেয়। হেসে উঠে। রসিকতা করে। স্টলে স্টলে ঘুরে বেড়ায়। বৈ নেড়েচেড়ে দেখে। বই কিনে। নতুন বইয়ের গন্ধ শুকে। পরাজিত অণুশব্দ নিজেকে উপন্যাসের অধ্যায়গুলোর ছায়ায় ছায়ায় আড়াল করে রাখে।
মেলা ভাংগার আগেই উপন্যাসের অধ্যায়গুলো অস্থির সময়ের আতংক আর দীর্ঘশ্বাস গোপন করে যে যার পথে চলে যেতে শুরু করে। অণুশব্দ যায়না কোথাও, স্থির বসে থাকে। কারন সে জানে দিনশেষে প্রতিটা অণুগল্পই পড়ে ফেলা উপন্যাসের মত একা।
দুটি অণুগল্প শাহবাগ থেকে বইমেলার দিকে হেঁটে যাচ্ছিলো। তাদের পিছনে পিছনে একটা পরাজিত অণুশব্দ। দিনশেষে প্রতিটা অণুগল্পই পড়ে ফেলা উপন্যাসের মত একা।
মন খারাপ করবেন না মুরুব্বী আজাদ ভাই। গল্প তো গল্পই।
দারুন হইছে
শুভকামনা
ধন্যবাদ ভাইজান।
এই ধরনের চিন্তন ও তার প্রকাশ বিরল। তাই ভাল লেগেছে বেশি।
খুশি হইলাম আনু আনোয়ার ভাই।
“…দিনশেষে প্রতিটা অণুগল্পই পড়ে ফেলা উপন্যাসের মতো একা।”
যেন গোধুলি জীবনের পুণরাবৃত্তি করলেন! শুভেচ্ছা অফুরান।
অফুরান শুভেচ্ছা আপনাকেও কবি ভাইজান।
অসাধারণ।
ধন্যবাদ কবি আপা।
দিনশেষে প্রতিটা অণুগল্পই পড়ে ফেলা উপন্যাসের মত একা। ঠিক তাই।
সম্মতিতে ধন্যবাদ কবি সুমন ভাই।
তন্ময়তা আবু সাঈদ আহমেদ দা।
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
একটা স্পেশাল থ্যান্কস আপনাকে না দিলেই নয়। মনকাড়া লেখা।
স্পেশাল থ্যান্কস আপনাকেও কবি সৌমিত্র ভাই।
অতূলনীয় একটি অণুলেখা।
মুগ্ধ হলাম জেনে কবি আফরিন।
অনেক অণুগল্পরা বই মেলায় ঘুরতেই যায় দাদা। বই নেড়েচেড়েই দেখে। কিনে না কিন্তু! দেখেছি অনেক।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা।
অণুগল্পদের স্বভাবই তাই দাদা।
অল্প কথার গল্প গভীরতা অনেক
ধন্যবাদ ভাইয়া শুভেচ্ছা রইলো
লেখাটা অনেক বার পড়লাম,। অভিনন্দন প্রিয় আবু সাঈদ আহমেদ ভাই।