অন্ধকার কারাগারে থমকানো সময়ে
হতাশার ঢেউ উঠছে, প্রানোজ্জল বৃক্ষের
শাখা থেকে ঝুপ ঝুপ করে
ঝরে পড়ছে পাতা, ত্যাগিত
বৃক্ষের অপরিণামদর্শী দৃশ্য
অবলোকন করে পাখিরা দূরত্বে
অবস্থান করছে। খালের জল
শুকিয়ে যখন দেখা যাচ্ছে বুকের ভাঁজ,
তখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া
মানুষ সুড়ঙ্গ খুঁড়তে লেগে গেছে।
যেভাবে হোক ধারাবাহিতা রক্ষা
করতে হবে, মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে
অন্ধকার ভেদ করে ছিনিয়ে আনতে হবে
আলো। সুড়ঙ্গ দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে
হতাশা গভীর থেকে গভীরতর হবে
তবু হাল ছাড়া যাবে না।
দীর্ঘ সুড়ঙ্গের অপর পারে
থাকে ঝলমলে আলো। কালো
মেঘের আড়ালে হাসে প্রফুল্ল সূর্য।
আমাদের পৌঁছাতে হবে, দেখা যাচ্ছে
ক্ষীণ আলো। অন্ধকার আশায় রূপান্তরিত হচ্ছে,
গ্রহণ সময়ের পরে আসে পয়মন্ত সময়।
উত্তাল সমুদ্রে হার না মানা মানুষ
তীর দেখতে পাচ্ছে, আসছে স্বস্তির সময়।
কালের স্বাক্ষী হয়ে রইলাম প্রিয় কবি প্রিয় আবু মকসুদ ভাই। ভালো থাকুন নিরন্তর।
বাহ , মোহনীয় পরিবেশন।