আজকাল লিখতে গেলেই
অন্তরের ডাক শুনতে পাই-
‘ঠিকভাবে নিয়ম মেনে লিখছো তো?’
ঠিক বেঠিকের গোলকধাঁধায় অস্থির এ কোন সময়!
কেনো এমন কেউ কি বলবে আমায়?
সুবচন নির্বাসনে
নিয়মনীতি বিসর্জনে
প্রয়োজনে আমাকেও নির্বাসনে নেও!
তারপরও লিখতে দাও, বলতে দাও, শৃংখলিত অক্ষরকে মুক্তি দাও
এখন লিখতে গেলেই স্বপ্নগুলো কালো মেঘ হয়ে ধায়
পুকুরগুলো শুকনো কুয়ো যেথায় ক্রোধের আগুন জল হয়ে যায়!
কেনো লিখতে গেলেই ভালোবাসা ঘৃণার ফুল হয়ে রয়?
লিখতে গেলেই থামতে হবে?
ভাবতে হবে, বলতে হবে ফিসফিসিয়ে?
ডাইনে বামে তাকাতে হবে চোখ নামিয়ে-
এখন এমন কেনো সময়?
এখন ডিজিটাল সময়
লেখার আগে সব নীতিমালা জেনে নিতে হয়।।
সুবচন নির্বাসনে
নিয়মনীতি বিসর্জনে
প্রয়োজনে আমাকেও নির্বাসনে নেও!
তারপরও লিখতে দাও, বলতে দাও, শৃঙ্খলিত অক্ষরকে মুক্তি দাও।
আমার চারপাশে ঠিক এমনই অবস্থা বিরাজ করছে, অনুভব করছি আমি ভাইয়া। সেটারই সরল কথন এই লেখাটি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

গল্প কবিতা নিবন্ধ সাংবাদিকতা সব জায়গায় আপনি সফল প্রিয় গল্প দা মামুন।
আপনার অনুভব আমার জন্য আনন্দ এবং প্রেরণাদায়ক দিদি!
ধন্যবাদ।
অপূর্ব নান্দনিকতার ছোঁয়া। শুভেচ্ছা মহ. আল মামুন ভাই।
আমার লেখা পূর্ণতা পেলো আপনার অসাধারণ অনুভবের ছোঁয়ায় প্রিয় কবিদা!
শুভেচ্ছা…

* মামুন ভাই, শুভ কামনা অশেষ…
এই সময়ে ঠিক এই জিনিসটার প্রয়োজন বেশী আমার জন্য প্রিয় ভাই।
ধন্যবাদ।