প্রান্তিক_গেটে_একদিন_মামুনের_অণুগল্প

পকেটে দশটি টাকাই শেষ সম্বল। সামনে গোটা একটা দিন। তিন বেলা খেতে হবে। আচ্ছা একবেলা না হয় বাদই দিলো। বাকি দুই বেলা? সে দেখেছে পকেটে যখন টাকা থাকেনা ক্ষিদেগুলোও চাগাড় দিয়ে ওঠে, কেমন রাক্ষসের মতো শুধু খাই খাই করে।

রাক্ষসের কথা কেন মনে হল? সে রাক্ষস দেখেছে কি কখনো?
নাহ!
তবে?
এমনি-ই মাথায় চলে এলো।

বাহ! এমনি এমনি মাথায় চলে এলো! তবে সামনের ঐ ফার্স্টফুডের দোকানের কাঁচের নীচের খাবারগুলো এমনি এমনি ওর পেটে ঢুকে যেতে পারে না?

ঐ তো দু’জন বসে বসে সমুচা খাচ্ছে। একজন বোতল থেকে সস বের করছে। টকটকে লাল টমেটো সস বোতলটিকে কাত করে ক্ষুদে প্লেটটিতে ঢালছে। অন্যজনের ডান হাতে একটা সমুচা। সে ওটা বাম হাতে রেখে ডান হাতের একটা আংগুল দিয়ে একটুখানি সস তুলে জিহ্বায় নিয়ে চোখ বুঝে স্বাদ নিতে লাগলো। ব্যাটা সস মনে হয় কোনোদিন খায়নি। তার হাতের নখগুলো বেশ বড়… এবং ময়লায় কালো দেখাচ্ছে। অন্যজন দেখেও দেখলো না। নির্বিকারভাবে সসের বোতল খালি করায় ব্যস্ত। দোকানিও নির্লিপ্ত ভাবে চেয়ে আছে। তবে ফাইফরমাস খাটা ছোট ছেলেটা বিরক্তিভরা দৃষ্টিতে চেয়ে আছে। হয়তো মনে মনে বলছে,
– খাবি তো ব্যাটারা মোটে দুইটা সমুচা । খালি করছিস পুরো সসের বোতল!

ময়লা নখওয়ালা এবার সমুসায় মাখন মাখানোর মতো করে সস লাগিয়ে বড় এক কামড় বসায়। ওর মুখের অবস্থা দেখবার মত হয়। শব্দ করে চাবানোর সাথে সাথে মুখের দু’পাশ থেকে ঝুরঝুর করে সমুচার অংশবিশেষ তার নিজের শরীরে পড়ছে। সেখান থেকে তুলে আবার মুখে পুরছে।

ওদের থেকে সামান্য দূরত্বে দাঁড়িয়ে পকেটে দশটাকা নিয়ে শিহাব এসব দেখছে। আর ভাবছে, এইসব গিদার যারা ভদ্রভাবে খেতেও জানেনা- এদের পকেটেই অফুরন্ত টাকা! আরো একটু কাছে গিয়ে সে ওদের সমুচা খাওয়া দেখতে থাকে। চোখ খাবারের দিকে… ইচ্ছে করে মুখের পাচকরস সহ দৃষ্টিকটু ভঙ্গীতে দু’বার ঢোক গিলে, জিহ্বা বের করে নীচের ঠোঁট ভিজিয়ে লোভীর ভঙ্গী করে। আবার ঢোক গিলে।

শিহাব শুনেছে, খাবার সময়ে অভুক্ত কারো নজর খাবারের দিকে পড়লে নাকি যে খায় তাঁর পেট ব্যথা করে। সে চাইছে এই গিদার দুটোর উপর তার নিজের অভুক্ত নজর পড়ুক। ব্যাটাদের প্রচন্ড পেট ব্যথা হোক। ব্যথায় ওরা মেঝেতে গড়াগড়ি দিক। অবশ্য দু’জনের হাতের নখের যা ছিরি (শ্রী), পুরো ডাস্টবিনেও মনে হয় এমন ভয়ানক উপাদান নেই । ওর নজরের প্রয়োজন হবেনা, এমনিতেই গড়াগড়ি দেবার কথা।

এভাবে একজন অপরিচিত মানুষ ওদের খাওয়া দেখছে, তাও এতোটা অশোভন ভাবে। এক গিদার মুখের খাবারটুকু কোৎ করে গিলে ওকে লক্ষ্য করে বলে,
– কিছু বলবেন ভাইয়া?

দোকানির চোখেও শিহাবকে ঠিক কাস্টমারের মতো লাগে না। মানে ক্যাম্পাসের এই দোকানগুলোতে যেরকম মানুষ আসে তাঁদের মতো আর কি। আবার ভিক্ষুকের মতোও যে লাগছে তাও ভাবতে পারছে না সে। একটা লম্বা ফুলহাতা শার্ট প্যান্টের সাথে ততোটা বেমানান লাগছে না। উপরে একটা খাকি রঙ এর কোটি। চোখে সানগ্লাস। তবে পায়ে একটা স্পঞ্জের স্যান্ডেলই জাত মেরে দিয়েছে ওর। নীল ফিতাওয়ালা স্যান্ডেল। সামনের অংশে অতিরিক্ত পানি লেগে লেগে শ্যাওলা ধরা কালো দাগ পরেছে। তেলতেলে একটা ভাব স্পষ্ট বোঝা যায়। সাধারণত বাথরুমে অবহেলায় এ ধরণের স্পঞ্জগুলো মাসের পর মাস পড়ে থাকে, আর ফিতে ছেড়ার অপেক্ষায় প্রহর গোনে।

যাহোক দোকানি একটু বিব্রত হলেও ওর স্লাভিক চৌকো চেহারায় কোনো ভাব ফুটে ওঠে না। হয়তো ওঠে কিন্তু স্বভাবজাত নির্লিপ্ততার আড়ালে তা ঢাকা পড়ে যায়।

শিহাবকে প্রশ্ন করা গিদারটির গোঁফ রয়েছে। সেখানেও সমুচার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ চুম্বকের সাথে লোহার গুড়া যেভাবে আটকে থাকে, সেভাবে লেগে রয়েছে। কালো গোঁফে হলুদ খাদ্যকণা। হলুদ দেখাতেই শিহাবের কাছে এক ‘বিশেষ পদার্থের’ কথা মনে হল। সে মনে মনে এই প্রশ্নকারী গিদারের নাম দিলো ‘গুইয়্যা গুঁফো’। নবাবদের মতো করে নামকরণ হলে এর নাম হতো ‘গুইয়্যা গুঁফো গিদার নাম্বার ওয়ান ফ্রি সসের বোতল ঝাঁকানেওয়ালা।’

এবার শিহাব ‘গুইয়্যা গুঁফো’র প্রশ্নের উত্তর দেয়,
– হ্যা, অবশ্যই। বলতেই তো এসেছি।

দুই গিদারসহ দোকানের চারজনই ওর দিকে তাকায়। তিনজনের চোখে আগ্রহ আর একজন নির্লিপ্ত।

শিহাব ‘সস চাটা গিদার নাম্বার টু’ এর রানের উপরে সমুচার চর্বিত একটা টুকরোর দিকে নির্দেশ করে বলে,
– খাবার অপচয় করা যাবে না। অপচয়কারীকে শয়তানের ভাই বলা হয়েছে। তাই ওটা এখুনি খেয়ে নিন।

শুনে গিদার নাম্বার টু এর চোখ বড় বড় হয়ে যায়। নিজের অজান্তেই সে সমুচার ঐ চর্বিত টুকরোটি নিয়ে মুখে পুরে দেয়।

এবার শিহাব ‘গুইয়্যা গুঁফোকে’ বলে,
– আপনার গোঁফেও লেগে রয়েছে। তবে গোঁফে লেগে থাকা খাবার খাওয়া হারাম হবে। পানি খেতেও সাবধানে খাবেন। এজন্যই গোঁফকে ছেটে ছোট রাখতে বলা হয়েছে।

ওর কথায় দুই গিদার একটু ভড়কে যায়। ভীত কন্ঠে নাম্বার টু বলে,
– আপনি কে ভাই?

উত্তর না দিয়ে শিহাব একটু সামনের দিকে এগিয়ে গিয়েও আবার ফিরে আসে। খুব গম্ভীর স্বরে জানায়,
– আমি কে সেটা জানা এতোটা জরুরী নয়। তবে আমাকে পাঠানো হয়েছে ঐ গুলো দেখার জন্য।

দুই গিদারের হাতের নখের দিকে নির্দেশ করে কথাগুলো বলে শিহাব।

দোকানি এবং তাঁর কর্মচারী এবার গিদারদের নখের দিকে তাকায়। গিদার দু’জন নিজেরাও তাকায়। নিজেদের সৃষ্ট নোংরামি দেখে লজ্জা পায় এবং আরো একটু ভড়কে যায়। একবার নিজেদের নখের দিকে এবং পরক্ষনেই শিহাবের মুখের দিকে তাকায়। শিহাব আর কথা না বলে সামনের দিকে চলে যায়।

চারজন মানুষকে সকালবেলাতেই বিভ্রান্ত করে দিতে পেরেছে! এই আনন্দ নিয়ে সে রাস্তার ওপাশের যাত্রী ছাউনিটির দিকে এগিয়ে যায়। পেটে প্রচন্ড ক্ষুধা… পকেটে দশটি টাকা। সবে দশটা বাজে। আরো কয়েক বেলার খাবার কীভাবে ম্যানেজ হবে তাঁর জন্য মনের ভিতরে দুশ্চিন্তা!

ছাউনিতে বসে বসে ওর থেকে অনেক ছোট দুই ছোকরা সিগ্রেটে গাঁজা ভরছিল। একজন সিগারেটের ভিতর থেকে ‘সুকা’ (তামাক) ফেলে দিচ্ছে। অন্যজন তাঁর হাতের চেটোতে (তালু) গাঁজা রেখে নখ দিয়ে খুটে খুটে ছিড়ছে। এক্ষেত্রে নখ ব্লেডের কাজ করছে।

শিহাবকে হঠাৎ ছাউনির ভিতরে ঢুকতে দেখে দুজনেই ‘ফ্রিজ’ হয়ে যায়। সিগারেটের ‘সুকা’ যে ফেলছিল সে ওটাকে স্বাভাবিক ভাবে ধরে রাখে। যেন এখুনি সিগারেট ধরাতে যাচ্ছিল। আর হাতের চেটোতে গাঁজা নিয়ে যে ছিড়ছিল, সে অন্য হাতকে গাঁজা রাখা হাতের সাথে মিলিয়ে বসে রইলো।

একপর্যায়ে দুই ছোকরা অর্থহীন কথা বলা শুরু করে,
– আর কতক্ষণ অপেক্ষা করবো দোস্তো? একটা বাসও তো আসছে না।
উত্তরে অন্যজন বলে,
– বসে থাক, আসবে।
অথচ একের পর এক বাস আসছে আর যাচ্ছে।

শিহাব যেন ওদেরকে দেখেও দেখে না। তবে পকেট থেকে মোবাইল বের করে একটা কাল্পনিক নাম্বারে ডায়াল করে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ওপাশের অদৃশ্য ব্যক্তির ফোন রিসিভ করার জন্য।

এরপর কথা শুরু করে,
– হ্যা স্যার, আপনার ইনফর্মেশন ঠিকই ছিল। আমি জায়গামতোই এসেছি। ফোর্স আশেপাশেই রয়েছে। …কি বললেন? দু’জন?

এবার সে ছেলে দুটির দিকে তাকায়… একটু দেখে এবং আবার কথা শুরু করে,
– হ্যা হ্যা, অল্পবয়সী। ওরাই… আজকাল এরাই সিন্ডিকেটের সদস্য হয়ে থাকে। জি… স্যার… স্যার… ওকে। আইল ইনফর্ম ইউ ল্যাটার।

মোবাইল হাতে নিয়ে কল কেটে দেবার ভান করে। এতক্ষণে ছেলে দু’টির অবস্থা প্রায় কেরোসিন। না পারছে ছাউনি থেকে বের হতে… না বসে থাকতে। এদিকে ওরা ভাবছে শিহাব একা, দু’জন দু’দিকে দৌড় দিলে সে কাকে ধরবে আগে? কিন্তু ঐ যে ফোর্স আশেপাশে রয়েছে শুনে তাও করতে পারছে না। সাথে রয়েছে গাঁজা। এটা না থাকলে কোন বাল্টা ফালাইতো তাও দেখতো নাহয়। কিন্তু এখনকার পরিস্থিতি ভিন্ন।

শিহাব ওদের দু’জনের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। ওরা মন্ত্রমুগ্ধের মতো ওর দিকে তাকায়। সে হাত পাততেই যার হাতের চেটোতে গাঁজা রয়েছে সে সবটকু দিয়ে দেয়। অন্যজন খালি করা সিগ্রেটের খোসাটিও দিয়ে দেয়। এবার প্রথমজন পকেট থেকে গাঁজার পোটলাটি বের করে শিহাবের হাতে ধরিয়ে দেয়।

সব দেয়া শেষ হলে শিহাব বলে,
– তোমাদের বয়স অল্প বলে আজ ছেড়ে দিলাম। আর কখনো এগুলো ছোঁবে না, বুঝেছ?

ছেলে দু’জন ঘাড় কাত করে তাঁদের সম্মতির কথা জানায়।

শিহাব বলে যেতে থাকে,
– এখন সোজা সামনের দিকে তাকিয়ে রাস্তার দু’দিকে দেখেশুনে রাস্তা পার হবে। এরপর সোজা বাসায়। একবারও পিছনে ফিরে তাকাবে না।

ছেলে দুটি যেন মুক্তির স্বাদ পেয়ে বাতাসের বেগে ভেগে যেতে চায়। কোনোমতে ছাউনি থেকে বেরিয়ে রাস্তার দু’দিক ভালোভাবে দেখে নেয়। এরপর পার হয়ে ফাস্টফুডের দোকানগুলোর পাশ দিয়ে দ্রুত ক্যাম্পাসের ভিতরে অদৃশ্য হয়।

ওরা চলে গেলে শিহাব ‘স্টিকটি’ বানানো শেষ করে।
পকেট থেকে ম্যাচ বের করে ধরায়… আয়েশ করে মিষ্টি গন্ধের কটু ধুঁয়া গিলতে থাকে আর ভাবে,
– জিরো-টলারেন্স! মাই-ফুট।

নিজের মনে হাসে সে। হাতের নাগালে সবই পাওয়া যায়। মেথর পট্টি, নিরিবিলি, আনারকলি, কলমা- এসব জায়গা এখন সে যেখানে বসে আছে সেটার আশেপাশেই। মাদকের স্পট এগুলি। সবই পাওয়া যায়। অথচ কত নাটক! জিরো-টলারেন্স 😀

গাঁজার স্টিকে দম দিতে থাকে শিহাব। যদিও জানে এতে তাঁর ক্ষুধা আরো বেড়ে যাবে। পকেটে মাত্র দশ টাকার একটি বঙ্গবন্ধুওয়ালা নোট, অথচ খেতে হবে তিনবেলা। বিদ্যমান ক্ষুধাকে কিছু সময়ের জন্য ভুলে গিয়ে গাঁজার স্টিকটিতে একের পর এক দম দেয় সে। ওর ফুসফুস ধুঁয়ায় ভরে যায়। চোখ দুটোতে ঝিম ধরে… তবুও সেই ঝিমধরা দৃষ্টির পেছন থেকে অফুরন্ত এক ক্ষুধা উঁকি দিতেই থাকে। এভাবেই আবহমানকাল ধরে ক্ষুধা বিষয়টি নিজের উপস্থিতি জাহির করে আসছে। একে কেন্দ্র করেই সভ্যতার শুরু… একদিন পতনও হবে হয়তো একে কেন্দ্র করেই।

#প্রান্তিক_গেটে_একদিন_মামুনের_অণুগল্প_৫৪৫

মামুন সম্পর্কে

একজন মানুষ, আজীবন একাকি। লেখালেখির শুরু সেই ছেলেবেলায়। ক্যাডেট কলেজের বন্দী জীবনের একচিলতে 'রিফ্রেশমেন্ট' হিসেবে এই সাহিত্যচর্চাকে কাছে টেনেছিলাম। এরপর দীর্ঘ বিরতি... নিজের চল্লিশ বছরে এসে আবারো লেখালখি ফেসবুকে। পরে ব্লগে প্রবেশ। তারপর সময়ের কাছে নিজেকে ছেড়ে দেয়া। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৬ তে 'অপেক্ষা' নামের প্রথম গল্পগ্রন্থ দিয়ে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। বইমেলা ২০১৭ তে তিনটি গ্রন্থ- 'ছায়াসঙ্গী'- দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ, 'ঘুঙ্গরু আর মেঙ্গরু'- উপন্যাস এবং 'শেষ তৈলচিত্র'- কাব্যগ্রন্থ নিয়ে সাহিত্যের প্রধান তিনটি প্ল্যাটফর্মে নিজের নাম রেখেছি। কাজ চলছে ১০০০ অণুগল্প নিয়ে 'অণুগল্প সংকলন' নামের গ্রন্থটির। পেশাগত জীবনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা লাভ করেছি। একজন অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রভাষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। পোষাক শিল্পের কর্মকর্তা হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছি। লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা করছি। লেখার ক্ষমতা আমি আমার ঈশ্বরের কাছ থেকে চেয়ে নিয়েছি। তাই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লিখেই যেতে হবে আমাকে।

14 thoughts on “প্রান্তিক_গেটে_একদিন_মামুনের_অণুগল্প

  1. অণুগল্পটি পড়ে মনে হলো এই দৃশ্য খুব অচেনা নয়; বরং আশেপাশের। শিহাব=মামুন=আমরা অনেকেই। ভালো লাগে শিহাবের বর্ণণা গুলো। জীবন কথা। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_smile.gif.gif

    1. চলার পথে শিহাব, মামুন কিংবা অন্যদের অনেক কিছুই চোখে পড়ে, সবাই অনুভব করলেও বলতে গিয়ে দ্বিধায় ভোগে। এক হযবরল সমাজব্যবস্থায় বাস করছি আমরা। 

      আপনার ভালো লাগা লেখায় প্রেরণাহলোজানবে।  ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভেচ্ছা… https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif   

  2. সার্থক অণুগল্প মামুন ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য। 

    1. ধন্যবাদ সুমন তোমাকে। সাথে থাকার শুভেচ্ছা.. https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  3. অসাধারণ প্রকাশ মহ. আল মামুন ভাই। শুভেচ্ছা সর্বক্ষণ। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

    1. নিরন্তর ভালোবাসায় ডুবে থাকুন প্রিয় কবিদা'! ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য। শুভেচ্ছা… https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  4. অসম্ভব সুন্দর লেখা পড়লাম প্রিয় গল্প দা। কেমন আছেন আপনি ? :)

    1. আপনার অনুভব সবসময়েই আমার লেখার প্রেরণা প্রিয় রিয়া দিদি। জি, আমি ভালো আছি। আপনিও অনেক ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা.. https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif 

  5. অণুগল্প আসলেই আপনি খুবি ভালো লিখেন ভাই।

    1. গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা.. https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

  6. সুন্দর একটি অণুগল্প পড়লাম। 

    1. গল্পটি সময় নিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা.. https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।