সোনা মাটিরে তোর -স্বপ্ন দেখার ঘোর কেটেছে-
দূরে যাওয়ার পাল্লাটা পিছলেছে ! হারিয়ে গেছে পথের পাঁচালী
আজকে তোর ঘোর কেটেছে – মন হতে চায় প্রজাপতি !
তাই তো সোনাধনায় বলেছিল- যেদিন কাটবে ঘোর-
বুঝবে পথের চোমোড় কিছু মেঠোপথের ধূলি-
শূন্যবিবেক স্বার্থরথ কি করে উড়াবে সুখের ঘুড়ি
চাঁদের বুড়ি মেখে দিয়েছে হাজার আড়ি বাড়ি-
হাড়ি ফুটেছে কি বুঝবে ঢুকেছে ওলি গুলি।
মাটি তোর একটুখানি ঘোর কেটেছে।
বেশ ইন্টারেস্টিং লিখা প্রিয় কবি মি. সরকার।
???
আপনার জন্য শান্তি প্রার্থনা করি।
শ্রদ্ধেয় সরকার দাদা, লেখালেখির বয়স আপনার অল্প দিনের- সেটা বলছি না, বরং তা দীর্ঘ দিনের। যেহেতু সাহিত্য একটা শিল্প, আর এই শিল্পের উন্নতির জন্য অনেক সাধনার প্রয়োজন। আমার মনে হয় আপনি সঠিক পথেই আছেন।
কবিতা প্রসঙ্গে বলি: কবিতা তৈরীর পূর্বে একটা ভালো থীম নির্বাচন করা, বিষয়টি আরো গভীরভাবে চিন্তা করা, সুন্দর সাবলীল শব্দ গাথুনির মাধ্যমে তা পাঠযোগ্য করে তোলা।
কবির উচিত কবিতা সৃষ্টির পর পরই তার বিচার-বিশ্লেষণ করা অর্থাৎ নিজের কাছে ভালো লাগছে কি না, ভালো মানের মনে হচ্ছে কি না… যে কবিতা কবির নিজেরই সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে না তা পাঠকের হৃদয় কীভাবে স্পর্শ করবে?
উপরোক্ত কথায় ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন। আপনার কল্যাণ কামনায়।
আপনার কবিতা আমি বুঝতে পেরেছি, কিন্তু সবাই যেন বুঝতে পারে এবং পাঠ করার পর হৃদয়ে সুখানুভূতির জোয়ার আসে- এটা অবশ্য লেখকের বেঁচে থাকার মন্ত্র; সবাই অর্জন করতে পারে না।
আবারো বিনীত সালাম জানাই দাদা।