বনের দুধার
সেই দুই ধারের বনজঙ্গল তেমনী আছে-
পরিবর্তন হয়েছে শুধু কোকুলি পষা গান!
আতাগাছের তোতারা আর আতা খায় না-
কি অদ্ভুত ? ঠিকি ঘুরে আসে বসন্ত ফাল্গুন!
তবুও এক ফলকি জ্বলে উঠে এবুক উঠানে আগুন;
সেই দুই ধারের বনজঙ্গল তেমনী আছে।
বাঁশবাগানে খেলা করা বানোর ঝাপ,
মাছ সাঁতার কাটার কথাগুলি কেউ বলে না,
তাহলে কি পরিমার্জন করা হয়ে গেছে?
আচ্ছা উচ্চু নিচু সবুজঘাসরা আনন্দ দোল খেয়ে যাচ্ছে-
শুধু এতটাই বলার থাকল এটা কি হলো-
দুই ধারের বনজঙ্গলগুলি একেমন করে ভাঙ্গল?
মনযমুনায় কখনো জোয়ার উঠে না
একি প্রেমযমুনার ঘাটে ঘাটে শ্মশন চরের মেলা-
প্রস্ফঃফুটিত হয়ে আর ভাসার ইচ্ছা করে না!
তবুও সেই দুই ধারের বনজঙ্গল তেমনী আছে।
অদ্ভুত নতুন কিছু শব্দের সাথে আপনার লিখায় আমাদের অনেকের পরিচয় হয়।
অভিনন্দন বাউল কবি মি. সরকার। ধন্যবাদ।
আতাগাছের তোতারা আর আতা খায় না-
*এতে আফসোসের কিছু নেই কবি। পুর্ণ উদ্যমে লিখে যান । শুভ কামনা থাকলো ।