ফিরে আসে নৈঃশব্দের ভাষা
মেঘাচ্ছন্ন আকাশ দৃষ্টির পারে সাদা বক উড়ে,
বৈরি হাওয়াদের মুক্ত বাতাস- তবুও শেওলা পরা
ইটের কোন আফসোস নেই; অথচ দোয়েল, শালিকদের
প্রেমময় মাঠ তেমনটাই আছে সোনালী! কারণটা বুঝি
ধূলি বালি কাঁদাদের অনেকটা হয়েছে ব্যবধান।
শুধু দৃশ্যের জলে শ্মাশানপুরে ছাইমাখার হাহাকার –
তারপরও চিনা অচিনা পাখিদের ঠোঁট শুকিয়ে পরেছে ;
আর ভিজা কচুরিপানা বলছে! তার কোন অনুভূতি ছিল না-
এমন কি প্রেমও ছিল না! তবে পরিমাটি এই জলমাটির
বুকে সব আঁকড়ে ছিল; সেটাও বুঝলো না –
শুধু পথের বাঁকে ঘাসফড়িংরা ফুর ফুর করে যায়
আর জোনাকির মিটিমিটি রাতের দীর্ঘশ্বাস; তবুও
কোথায় জানি অপেক্ষার সেতুবন্ধন ঈশ্বর রেখেছে-
ফিরে আসবে- ঠিকই বুঝতে পাই- তখন নাকি
মাটির জিহ্বা ঠোঁট নৈঃশব্দের ভাষা হবে।
খুব সুন্দর কবিতা
জ্বি শংকর দা
কবিতা পাঠে সুন্দর মন্তব্য ও
প্রেরণা দেওয়ার জন্য
অসংখ্যা ধন্যবাদ জানাই
ভাল থাকবেন———-
কবিতায় পাঁচ তারকা উপহার দিয়ে গেলাম প্রিয় বাউল কবি।
জ্বি মুরুব্বী দা
কবিতা পাঠে সুন্দর মন্তব্য ও
প্রেরণা দেওয়ার জন্য
অসংখ্যা ধন্যবাদ জানাই
ভাল থাকবেন———-
ফিরে আসে নৈঃশব্দের ভাষা………/কবিতাটিও যেমন সুন্দর তেমনি নৈঃশব্দের ভাষার ছবিটাও মানিয়ে গেছে!
অনেক সুন্দর প্রিয় কবিবাবু।
চমৎকার কবি লিটন ভাই।
ফিরে আসবে- ঠিকই বুঝতে পাই- তখন নাকি
মাটির জিহ্বা ঠোঁট নৈঃশব্দের ভাষা হবে।
* ভাব ভাষা দু-ই ভালো লেগেছে কবি দা…