============================
ঐ অরুণিমার ছায়া কেমন করে জানি
মাথার মধ্যে বেয়ে হিমালয় পর্যন্ত ছড়িয়ে গেলো অনল!
তবুও ধন্যবাদ জানাই- কিছু ঘাম ঝরা
শীতলতা বাতাস যেনো গায়ের পারে গা জুড়ে বসতে চায়
তুমি গন্ধ গোলাপ চিন- এ কেমন বুঝলাম না
কিন্তু ঝড় হাওয়া নিঠুরতার গরম বুঝতে গিয়ে একটা তারা
ছুঁটে দিলে অরুণিমা-জলছায়ায় ভাবলাম খুব!
ভেবো না কোনদিন কোন অশ্লীল বর্ণে ভিজাবে না! কারণ
সমস্ত রাস্তা জঙ্গলবন এমনতেই পবিত্রময়-
কি ছড়ালে ? জানলাম শুধু হিমালয় পর্যন্ত প্রণয় না থাকলে-
কোন কাঠে আগুন জ্বলে না-এখন নিরুপায়
তবুও ভালবাসা আছে, দিবো- সেই অপেক্ষাই বাঁচি, সবুজ
আইলপাথারে শিশুর মতো চেয়ে চেয়ে থাকি-
জোছনাময় রাত- এমনকি সোনালি রোদ দুপুর হেঁটে চললে
রক্তশিরার মধ্যে ঘুমপারা স্বপ্নে অরুণিমা।
০৩ ভাদ্র ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০
——————————
সেই অপেক্ষায় বেঁচে থাকি!
এক কথায় অসাধারণ বর্ণনা। শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় কবি লিটন দাদা।
জ্বি প্রিয় নিতাই দা
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
অশেষ ধন্যবাদ জানাই——-
তবুও ভালবাসা আছে, দিবো- সেই অপেক্ষাই বাঁচি, সবুজ
আইলপাথারে শিশুর মতো চেয়ে চেয়ে থাকি-
জোছনাময় রাত- এমনকি সোনালি রোদ দুপুর হেঁটে চললে
রক্তশিরার মধ্যে ঘুমপারা স্বপ্নে অরুণিমা।
___ আপনার লিখায় বরাবরই যে স্বতন্ত্রতা থাকে তারই সন্ধান পেলাম এখানেও।
জ্বি প্রিয় মুরুব্বী দা
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
অশেষ ধন্যবাদ জানাই——-
জোছনাময় রাত- এমনকি সোনালি রোদ দুপুর হেঁটে চললে , রক্তশিরার মধ্যে ঘুমপারা স্বপ্নে অরুণিমা।
Amazing
চমৎকার মন্তব্য অশেষ ধন্যবাদ জানাই মহী দা