অন্তবাহিরে হাত ধুবার পানি স্বচ্ছ না
সুতরাং গামছা শুকনো না থাকলে-
মুখ পরিষ্কার করে যায় না; কাপড় শুকানো
দড়ি নাই বলে- বাড়ি উলঙ্গ করে উঠান রেখেছে!
অথচ ভাবতেই লোম দুর্বল হচ্ছে,
কষ্টকুটুম জল ধারা কোন কথাই শুনছে না
হাতটা কেমন করে স্পর্শ করবে!
ভালবাসা সেতো বুঝলই না-
তাহলে মন পরিষ্কার করবে কি ভাবে
বরং এভাবেই থাকল প্রণয় সংসারে-
সংসারের প্রতিছবি আমি একে বারে দেখছি না!
শুধু ভেবে নিচ্ছি কতখানি সুখে থাক-
আসুক না হয় এ সময়ে মেঘাচ্ছন্ন কষ্টকুটুম জল।
৩১ ভাদ্র ১৪২৬, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০
————————————
আপনার কবিতা দিনদিন কঠিন থেকে কঠিনতর হতে যাচ্ছে কবি আলমগীর সরকার।
পাঠক হিসেবে চাই একদম সহজ সরল শব্দে শব্দের সরল-সমীকরণ। লিখা যতো দুর্বোধ্য হতে থাকবে পাঠক ততো সাহিত্য থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে চাইবে। নিকট অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম। কঠিনেরে ভালোবেসে অনেককে অকালে ঝরে যেতে দেখেছি। এখন ভীষণ ভয় হয়। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা জানবেন।
হায় হায় মুরুব্বী দা এগুলো কি কইলেন কবিতা পাঠে কোন ভাব দুলা দেই না ভাব দুলা না দিলে ত লেখা যাবে না আর কত সহজ সরল ভাবে লেখব
পরামর্শ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই
চলনসই প্রকাশ
অশেষ ধন্যবাদ মহী দা
বুঝতে পারছি না, কবি লিটন দাদা এতো ক্ষ্যাপা কেন?
শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
এখানে কি বুঝলেন না আমিও বুঝলাম না প্রিয় কবি নিতাই দা