আমি সুখী হই, যখন দেখি কোনও কাক এক টুকরো মাংস ঠোঁটে নিয়ে অজানায় উড়ে চলেছে। আমি ঈর্ষান্বিতও হই; উহু, ওই মাংসের টুকরোর জন্যে নয়- এটা এই ভেবে যে, ওই নগণ্য কাকের মতো আমি ছিনিয়ে নিতে পারি না- এক মুঠো ভাত।
9 thoughts on “ঈর্ষা”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
আমি সুখী হই, যখন দেখি কোনও কাক এক টুকরো মাংস ঠোঁটে নিয়ে অজানায় উড়ে চলেছে। আমি ঈর্ষান্বিতও হই; উহু, ওই মাংসের টুকরোর জন্যে নয়- এটা এই ভেবে যে, ওই নগণ্য কাকের মতো আমি ছিনিয়ে নিতে পারি না- এক মুঠো ভাত।
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
কবিতাটি বহু আগে লেখা। বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের তরুণ কর্মী হিসেবে একটি বহুতল গার্মেন্টস ধ্বসে ক্ষতিগ্রস্ত গার্মেন্টসকর্মীদের নিয়ে কাজ করতে যেয়ে, তাদের দুর্দশাগ্রস্ত অনিশ্চিত জীবন দেখে দারুণ ব্যথিত হয়েছিলাম। আরও দেখেছিলাম গার্মেন্টস মালিকরা কোনওরকমের ক্ষতিপূরণ না দিয়েই বিদেশে পালিয়ে যায়। সে সময় লেখাটি লেখা।
লিখনীর জন্য কখনও কখনও লিখকের জন্য পটচিত্রের প্রয়োজন পড়ে। সেই বিবেচনা এবং স্বীকারোক্তিতে আপনার সততাই বেশী চোখে পড়ে।
শুভ সকাল মি. অর্ক।
ধন্যবাদ।
অনুভূতির এই শক্তিশালী শাব্দিক প্রকাশ অর্ক ভাই।
জি ধন্যবাদ।
* অনেক সুন্দর প্রকাশ…
অনেক ধন্যবাদ।
কবিতা সুন্দর হয়েছে অর্ক দা।
বিরাট ধন্যবাদ।