সে সব বিকেলের কথা মনে পড়ে গেলে আজ আমি আকাশ হয়ে উঠি। আমার বুক থেকে যে অর্বাচীন তারারা অহর্নিশ খসে পড়ে, তাদের জন্যে আমি বিশেষ কোনও শোক করি না, শুধু করুণ চোখে তাকিয়ে থাকি। কাকতাড়ুয়ার দীর্ঘ কালো আলখাল্লায় ঢাকা আমার আপাদমস্তক। যার আস্তিনে সুঘ্রাণ কবিতার। তুমি তখন আমাকে সম্বোধন কর ‘শিল্পী’ বলে।
এখানে রুক্ষ পাথরও অমল ফুল হয়ে ওঠে তোমার চোখে। আলগোছে কুড়িয়ে নাও ভালবেসে, পরমাদরে জড়াও বুকে। এখানে অবলীলায় তুমি পা’য়ে দলে যাও সমস্ত রাখির বকুল। অস্তাচলগামী সূর্যের লালিমাকে সাক্ষী রেখে কী সহযেই বলতে পারো, ‘আমি তোমাকে ভালবাসি।’
এখানে অরিত্রিকা, তুমি হয়ে ওঠো সেই আরাধ্য সঙ্গীত আমার, যা জীবনব্যাপী কখনওই গাওয়া হবে না।
খুব সুন্দর মানের একটি লিখা পড়লাম অর্ক রায়হান ভাই। খুব সুন্দর।
বেশ খানিক বিরতির পর আপনার লিখা পড়লাম মি. অর্ক। মুগ্ধ।
অসাধারণ প্রিয় অর্ক ভাই।
সুন্দর লেখা।
অরিত্রিকা, তুমি হয়ে ওঠো সেই আরাধ্য সঙ্গীত। অনবদ্য।
পছন্দ হলো লিখাটি। শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
সুন্দর প্রিয় অর্ক দা।
এখানে অরিত্রিকা, তুমি হয়ে ওঠো সেই আরাধ্য সঙ্গীত আমার, যা জীবনব্যাপী কখনওই গাওয়া হবে না।
বাহ্! চমৎকার….


"এখানে অবলীলায় তুমি পা’য়ে দলে যাও সমস্ত রাখির বকুল। অস্তাচলগামী সূর্যের লালিমাকে সাক্ষী রেখে কী সহযেই বলতে পারো, ‘আমি তোমাকে ভালবাসি।’"
দুর্দান্ত !!
এখানে অরিত্রিকা, তুমি হয়ে ওঠো সেই আরাধ্য সঙ্গীত আমার, যা জীবনব্যাপী কখনওই গাওয়া হবে না।
সুন্দর কাব্য