দৈনন্দিন জীবনকে সহজ ও উপভোগ্য করতে Nilam এ আছে শত শত পন্য। এর মধ্যে ইলেকট্রনিক পন্য গুলো সবার জীবনকে সহজ ও সুন্দর করতে পারে। আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হবে নিলামের ১০ টি পন্যের ব্যপারে যেগুলো প্রতিদিন আমাদের জীবনে কাজে লাগে। কিছু পন্য ছাড়া আমরা একদিন ও চলতে পারিনা। এই আর্টিকেলে নিলামে সহজলভ্য ঐ পন্য গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আর নিলাম থেকে পন্য কিনতে পারছেন কার্ডলেস ০% ইএমআই সুবিধা সহ। আপনার ক্রেডিট কার্ড থাকতে হবে না, কোন সুদ দিতে হবেনা।
ফ্রীজ
রেফ্রিজারেটর বা ফ্রীজ এখন আর কোন বিলাস পন্যের মধ্যে পরেনা। আধুনিক জীবনের একটি প্রয়োজনীয় জিনিস ফ্রীজ। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যস্ততা বাড়ার পাশাপাশি আমাদের অনেক কাজ করার সময় কমে যাচ্ছে। এর মধ্যে প্রতিদিন বাজার করা একটি। উপরন্তু খাবার সতেজ রাখার জন্য ফ্রীজ একটি অনবদ্য যন্ত্র। নিলামে নামি দামী সব ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটর আছে। আপনার পছন্দ মতো ব্র্যান্ডের ফ্রীজ অর্ডার করতে পারেন এখানে।
স্মার্ট টিভি
স্মার্ট টিভি কালেকশনে নিলাম এখন বাজারের সবচেয়ে এগিয়ে। এখানে সকল ব্র্যান্ডের স্মার্ট টিভি পাচ্ছেন। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে বাসায় ফিরে বিনোদনে সঙ্গী স্মার্ট টিভি। ইন্টারনেট ব্রাউজিং, অ্যাপ ইনস্টল করার সুবিধা, ও আরো নানাবিধ আধুনিক সুবিধা সম্পন্ন স্মার্ট টিভি অর্ডার করতে ভিজিট করুন নিলাম ওয়েবসাইট। আর কার্ডলেস ইএমআই সুবিধাতো থাকছেই।
ওয়াশিং মেশিন
অনেকের জন্য বিলাস পন্য হলেও, যারা অনেক ব্যস্ত জীবন যাপন করেন তাদের জন্য খুবই দরকারি পন্য ওয়াশিং মেশিন। স্যামসাং, শার্প সহ সব বিশ্বসেরা ব্র্যান্ড এর ওয়াশিং মেশিন কিনতে এখানে ক্লিক করুন।
মাইক্রো ওয়েভ ওভেন
গৃহিনীরাই কেবল বুঝতে পারে মাঝে মাঝে একটি মাইক্রোওয়েভ ওভেন কত জরুরি হয়ে পরে। নিলাম দিচ্ছে কিস্তিতে সকল ব্র্যান্ডের মাইক্রোওয়েভ ওভেন কেনার সুযোগ।
ওয়াটার পিউরিফায়ার
বিশুদ্ধ পানির নাম জীবন। কিন্তু আমাদের এই যুগে বিশুদ্ধ পানি পাওয়া দুষ্কর। তাই ওয়াটার পিউরিফায়ার প্রতিটি ঘরের একটি আবশ্যিক পন্যে পরিণত হয়েছে। নিলামে সব গুলো টপ ব্র্যান্ডের ওয়াটার পিউরিফায়ার পাবেন বাজারের সবচেয়ে কম দামে।
ইস্ত্রি
ইস্ত্রি বা আইরন আরেকটি দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় বৈদ্যতিক যন্ত্র। আমাদের কাপড় গুলোকে সুন্দর ও গোছানো রাখতে ইস্ত্রি একটি অত্যাবশ্যকীয় পন্য। এখন অনেক ব্র্যান্ডের আইরন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তবে সব গুলো সেরা ব্র্যান্ডের আইরন এক প্ল্যাটফর্মে পেতে নিলামের ওয়েব সাইট ভিজিট করুন।
ব্লেন্ডার
ব্লেন্ডার আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করেছে। আগেকার যুগে মশলা বাটার জন্য বা গুড়া করার জন্য অনেক ঝামেলা পোহাতে হতো। এখন ব্লেন্ডার দিয়ে নিমিশেই এগুলো করে নেয়া যাচ্ছে। তাছাড়া ও অনেক ধরণের জুসার দিয়ে বানানো যায় ফলের জুস। তাই ব্লেন্ডার সব বাসাতেই দেখা যায়। নিলামে আপনারা সব ব্র্যান্ডের, ভালো কোয়ালিটির ব্লেন্ডার পাচ্ছেন। তাই জীবনকে আরেকটু সহজ করতে আজই নিলাম থেকে ব্লেন্ডার অর্ডার করুন।
ওজন মাপার মেশিন
স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের জন্য নিয়মিত ওজন মাপা খুব গুরুত্বপূর্ন। প্রতিদিন ওজন মাপার জন্য বাইরে যাওয়া বা অন্য কারো মেশিন ব্যবহার করা একটা বিরক্তিকর ব্যাপার। তাই নিজের জন্য নিলাম থেকে একটি ব্যাক্তিগত ওয়েট মেজারমেন্ট মেশিন কিনে নিন। এ ছাড়া আছে কিচেন ওয়েট মেশিন যা দিয়ে সহজেই ফলমুল, সবজি, মাংশ সহ অনেক কিছুর ওজন মাপা যাবে।
লর্ড লিজেন্ড এর সকল পোস্ট
অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জনপ্রিয় সাইট কোনটি? এটি কেন জনপ্রিয়?
কোন সাইটকে নির্দিষ্ট করে সবচেয়ে জনপ্রিয় বলাটা সম্ভবত ঠিক হবেনা। কারণ আমাদের দেশে অনেক গুলো ই-কমার্স সাইট খুব ভালো কাজ করছে। এটার জন্য যথেষ্ট কারণও আছে। নিচে কয়েকটি ই-কমার্স সাইট নিয়ে আলোচনা করা হলো এবং কেন এগুলো জনপ্রিয় সেটা ও তুলে ধরা হলো।
*দারাজঃ *নিঃসন্দেহে দারাজ এখন দেশের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্লাটফর্ম। ২০১২ সালে দারাজের ব্যবসায়িক কার্যক্রম যখন শুরু হয় তখন দেশের অনেক ই-কমার্স শুরুই হয়নি। কিন্তু বাংলাদেশে দারাজ তাদের কার্যক্রম শুরু করে ২০১৫। শুরু থেকেই তারা মার্কেটিং এ মনযোগ দেয়। দেশের তারকাদের এম্বাসেডর করে তারা প্রচার শুরু করে। শুরু থেকেই দারাজ বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অফিসিয়াল স্পনসর হয়। যার ফলে খুব দ্রুত দেশের আনাচে কানাচে দারাজের নাম ছড়িয়ে পরে। তারা দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম এতে কোন সন্দেহ নেই।
*চালডালঃ* যদি দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় পণ্যের কথা বলা হয় তাহলে চালডালকে সবার উপরে রাখতে হবে। তারা নির্দিষ্ট করে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে কাজ করছে। এ ধরণের পণ্যের জন্য তারা একটি বিশ্বস্ত নাম।
*নিলামঃ* নিলাম (https://nilam.xyz/) যদিও সাম্প্রতিক সময়ে কাজ শুরু করেছে তবুও এই অল্প সময়েই তারা মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এর বড় কারণ তাদের ০% কার্ডলেস ইএমআই। আপনার যদি কোন ক্রেডিট কার্ড না ও থাকে তারপর ও তারা আপনাকে সুযোগ দিচ্ছে কেনাকাটার সুযোগ। আপনি কার্ড ছাড়াই কিস্তিতে পণ্য কিনতে পারছেন নিলাম থেকে। স্মার্টফোন, টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন সহ যে কোন পণ্য।
রকমারিঃ বই কেনার জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত নাম। এখানে দেশি বিদেশি সব ধরণের বই পাওয়া যায়। বই প্রেমীদের কাছে রকমারি এক আস্থার নাম।
পিকাবুঃ ইলেকট্রনিক পণ্য কেনা বেচার জন্য পিকাবু দেশীয় মার্কেট ইতিমধ্যে অনেকটা ধরতে সক্ষম হয়েছে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সবচেয়ে বড় ই- কমার্স সাইট কোনটি ?
১৮ কোটি মানুষের একটি বড় মার্কেট হওয়ায় বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বের ই-কমার্স ব্যবসার একটি স্বর্গরাজ্য। এখানে গত এক দশকে অসংখ্য ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করেছে। এর মধ্যে অনেক গুলোই ঝড়ে পরেছে, আবার অনেক গুলো সঠিক মার্কেট রিসার্চ ও মার্কেটিং কৌশল নিয়ে এখন ও টিকে আছে ও খুব ভালো ব্যবসা করছে। তাই একটি নির্দিষ্ট ই-কমার্স সাইটকে সবচেয়ে ভালো ও বড় বলা ঠিক হবেনা। কারন আমাদের দেশের ই-কমার্সে এমাজন এর মতো কোন একক কোম্পানি মনোপোলি করতে পারছেনা। বরং যে ই-কমার্স যে রকম পন্য নিয়ে কাজ করছে সে অনুযায়ী একটি লিস্ট করলে বুঝতে সুবিধা হবে। তাই এখানে বাংলাদেশের টপ ই-কমার্স সাইট গুলোর ব্যাপারে আলোচনা করা হলো সংক্ষেপে।
১। ডারাজঃ এখন পর্যন্ত ডারাজকেই মার্কেট লিডার ধরা হয়। তারা সব ধরণের পন্য বিক্রি করে থাকে।
২। নিলাম (https://nilam.xyz/): নিলাম একটি ইউনিক ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। এটা শুধু কেনা বেচার প্ল্যাটফর্ম নয়। এখানে চাইলে আপনার কোন পন্য নিলাম ও করতে পারবেন। অকশানে গিয়ে এটা আপনার পন্য আপনি চাইলেই বিড এর জন্য উঠাতে পারবেন।
৩। রকমারিঃ রকমারি বই কেনার জন্য এখন পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম। এখানে সব প্রকাশনীর সকল বই পাওয়া যায়। চাইলে বাইরের বই ও অর্ডার করতে পারবেন। যে বই স্টকে নেই সেটা স্টক করার জন্য রিকুয়েস্ট ও করা যায়।
৪। পিকাবুঃ ইলেকট্রনিক গ্যাজেট কেনা বেচার জন্য খুব ভালো।
৫। চালডালঃ নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য কেনার জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত জায়গা চালডাল।
ক্রেডিট কার্ড ছাড়া কি ইএমআই সুবিধা পাওয়া সম্ভব?
জ্বী, বাংলাদেশে কার্ড ছাড়াই 0% রেটে ইএমআই কিস্তিতে পন্য কেনার সুবিধা রয়েছে। নিলাম দিচ্ছে তাদের সকল পণ্যে সর্বোচ্চ ৩৬ মাস পর্যন্ত কিস্তিতে পণ্য কেনার সুযোগ। কোন প্রকার কার্ড ছাড়াই আপনি উপভোগ করতে পারবেন এই সুবিধা।
নিলামে যে কোন পণ্য কিনতে পারবেন কার্ডলেস ইএমআই ব্যবহার করে। এ জন্য আপনি চাকরিজীবী হলে আপনার মাসিক আয় ২০ হাজার বা তার বেশি হতে হবে। শুধু ৩ মাসের ব্যাংকিং কার্যক্রম এর একটা ট্রানজেকশন হিস্ট্রি দেখালেই হবে। আর ব্যবসায়ী হলে আপনার সর্বসাকুল্যে ৩৫ লাখ টাকার ট্রানজেকশন দেখাতে পারলেই হবে। আর কোন ডকুমেন্টস লাগবে না।
নিলাম এর কার্ডলেস ইএমআই সুবিধা নিয়ে কিনে ফেলুন ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন, স্মার্টফোন সহ সব ধরণের পণ্য।
Go cardless
বিস্তারিত জানতে ডায়াল করুনঃ 01844224191
কিভাবে ইকমার্স ব্যবসা শুরু করবেন?
আপনি কি চাচ্ছেন নিলাম এর মতো একটি ই কমার্স ব্যবসা শুরু করতে? কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন কিভাবে কি করবেন? আপনি তাহলে সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের বাংলাদেশে ২০২২ সালে কিভাবে ই কমার্স ব্যবসা শুরু করা যায় সে ব্যাপারে কিছু বলবো। আশা করছি আর্টিকেল পড়া শেষে আপনার দ্বিধা কেটে যাবে আর কিছু ভালো আইডিয়া নিয়ে আপনি আজকেই ই কমার্স ব্যবসায় নেমে যেতে পারবেন। তাহলে ঝটপট আর্টিকেলটি পড়ে নিন।
ই কমার্স কাকে বলে?
সর্বপ্রথম আপনাকে জানতে হবে ই কমার্স কি। তা না হলে আপনি ঠিক পথে এগোতে পারবেন না। ই কমার্স বলতে বুঝায় ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে ব্যবসা যা মূলত ইন্টারনেট ভিত্তিক একটি ব্যবসা খাত। ই কমার্সে গ্রাহকগণ স্বশরীরে প্রডাক্ট দেখতে পারেন না। শুধু ছবি বা ভিডিও দেখে কিনতে হয়। টাকা লেনদেন ও হয় অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে। ই কমার্স কি জানার পরে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে শুরু করবেন।
আর্থিক এবং মানসিক প্রস্তুতি
ই কমার্স ব্যবসা শুরুর আগে আপনাকে মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। মানসিক প্রস্তুতি বলতে ই কমার্স ব্যবসায় যে ধরণের ঝামেলা পোহাতে হবে সেগুলোর ব্যপারে। এর পাশাপাশি আরেকটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় হলো আর্থিক প্রস্তুতি। আপনার ব্যবসার ধরণ অনুযায়ী যথেষ্ট টাকা নিয়ে প্রস্তুত থাকতে হবে।
প্রডাক্ট রিসার্চ
অসংখ্য ই কমার্স ব্যার্থ হচ্ছে শুধুমাত্র তারা ব্যবসায় নামার আগে প্রডাক্ট রিসার্চ করেনা বলে। তারা ভেবে বসে যে কোন প্রডাক্টই অনলাইনে বিক্রয় করা যায়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কি প্রডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন সেটার উপর আপনার সাফল্যের বৃহদাংশই নির্ভর করছে। যদি নির্দিষ্ট কোন এলাকার কাস্টমার টার্গেট করেন, তাহলে সে এলাকায় কোন প্রডাক্ট চলবে সেটা আগে থেকেই রিসার্চ করে নিতে হবে।
প্রতিষ্ঠানের নাম এবং ডোমেইন হোস্টিং নির্বাচন
প্রডাক্ট ও মার্কেট রিসার্চ হয়ে গেলে প্রতিষ্ঠানের নাম ও ডোমেইন নাম নির্ধারণ করুন। আপনার প্রডাক্ট সমূহ একটি নির্দিষ্ট প্লাটফর্মে রাখার জন্য আপনার নিজের ই কমার্স ওয়েবসাইট প্রয়োজন। এতে করে প্রডাক্ট নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী অপটিমাইজ করতে পারবেন। মার্কেটিং এর সময় এসইও করা ও সহজ হবে।
মার্কেটিং
প্রডাক্ট বিক্রির জন্য দশটি নিয়ম, এর প্রথমটি হলো ভালো পন্য, আর বাকি নয়টি হলো মার্কেটিং। প্রডাক্ট রিসার্চ, মার্কেট রিসার্চ, ওয়েবসাইট সব হয়ে গেলে এবার মার্কেটিং এর পালা। সকল স্যোশাল মিডিয়ায় নিজেদের প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য সব খানে প্রোফাইল করতে হবে। সব খানে আপনার প্রডাক্টকে বুস্ট করুন। এটা গেলো অনলাইন মার্কেটিং। অফলাইনে ও প্রচুর মার্কেটিং করতে হবে।
পেমেন্ট এবং ডেলিভারি সিস্টেম
ই কমার্সের পেমেন্ট গেটওয়ে হতে হয় গ্রাহকদের জন্য সুবিধাজনক। যত সহজে একজন গ্রাহক লেনদেন করতে পারবে সে ততবেশি ঐ প্লাটফর্ম থেকে পন্য কিনতে আগ্রহী হবে। একই কথা প্রযোজ্য ডেলিভারি সিস্টেম এর ক্ষেত্রে ও। ডেলিভারি সিস্টেম করতে হবে দ্রুত ও অল্প খরচে।
আফটার সেলস সার্ভিস বা কাস্টমার সাপোর্ট
যদি আপনি আপনার বিক্রিত পণ্যের ক্ষেত্রে বিক্রয় পরবর্তী কিছু সার্ভিস দেন, তাহলে আপনার পন্য বিক্রয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে বহুগুণ। যেমন, পন্য ফেরত দেয়া সহজ করতে হবে, রিফান্ড পলিসি গ্রাহকদের জন্য সহজ ও সুবিধাজনক করতে হবে, ওয়ারেন্টি গ্যারান্টি সিস্টেম রাখতে হবে।
সর্বশেষ
পরিশেষে বলবো, ই কমার্স ব্যবসায় অন্যদের সাফল্য দেখে হুটহাট শুরু করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন না। প্রথমেই নিজেকে জিজ্ঞেস করুন আপনি আর্থিক ও মানসিক ভাবে কতটা প্রস্তুত। যদি সব দিক ঠিক থাকে, তাহলে উপরে উল্লেখিত ধাপ গুলো অনুসরণ করে আপনার ই কমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারেন।