মুরুব্বী এর সকল পোস্ট

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter

ব্লগবুক অণুলিখন ৩৫

আমি স্বপ্ন লালন করি আবার আসবো ভেবে.
ধরে রাখি মস্তিস্কের কোঠায় এই সুখসময়।

Divider 7a

আমারটা আমি বলেছি বলে কথা শেষ হয়নি …
সংসার সারাংশে গীতিজনও তাঁর মতো করে বলেছেন :

Kishoregonj-23-05-2016a

পলাশ ঢাকা কোকিল ডাকা আমার এ দেশ ভাই রে
ধানের মাঠে ঢেউ খেলানো এমন কোথাও নাই রে।

ছল ছল ছলিয়ে নিরবধি
রূপালী হার বইছে নদী।
দখিন হাওয়ায় দোল জাগানো পরশ বুকে পাই রে।
ধানের মাঠে ঢেউ খেলানো এমন কোথাও নাই রে।।

ঝর ঝর ঝরিয়ে বাঁশের পাতা চোখে স্বপন আনে
অনেক কথার রূপকথা যে নীরব মায়ায় টানে।

গুন গুন গুনিয়ে বাতাস এসে
কলমি ফুলের গন্ধে মেশে
ফসল ভরা মাঠের ডাকে মন হারিয়ে যায় রে।
ধানের মাঠে ঢেউ খেলানো এমন কোথাও নাই রে।।

youtu.be/M6Ntb7kmN4E

কথা: আজিজুর রহমান
সুর: ধীর আলী মিয়া
শিল্পী: সুবীর নন্দী, ফাহমিদা নবী, খায়রুল আনাম শাকিল,
ঝুমা খন্দকার, শারমিন সাথী।
.
.
.
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ৩৪

মাঝ আকাশে লম্বালম্বি সূর্যতাপ আর অক্ষর কালো অন্ধ রাত; অথর্ব অথবায় …
চেনা জানার অসম্ভব চক্রযানে সবই আজ … বৃত্তাকার অথবা সংসার সমান্তরাল।

Divider 7a

আমারটা আমি বলেছি বলে কথা শেষ হয়নি …
সংসার সারাংশে কবিজনও তাঁর মতো করে বলেছেন :

12472369_1zz3709218_n

সংসার যবে মন কেড়ে লয়, জাগে না যখন প্রাণ,
তখনো, হে নাথ, প্রণমি তোমায় গাহি বসে তব গান।

অন্তরযামী, ক্ষমো সে আমার, শূন্য মনের বৃথা উপহার-
পুষ্পবিহীন পূজা-আয়োজন, ভক্তিবিহীন তান।

ডাকি তব নাম শুষ্ক কণ্ঠে, আশা করি প্রাণপণে-
নিবিড় প্রেমের সরস বরষা যদি নেমে আসে মনে।

সহসা একদা আপনা হইতে, ভরি দিবে তুমি তোমার অমৃতে,
এই ভরসায় করি পদতলে শূন্য হৃদয় দান।

youtu.be/-3vikUP0WBI

.
.
.
__________________________
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ৩৩

রক্তে আর কোনো রঙিন শব্দ গুঞ্জন করে না.
রোদ মেঘ জোত্স্না অন্ধকার- কোনো দৃশ্যই ঝলমল করে ওঠে না এখন।
মাংস কোষ উত্তেজিত আলোড়ন; …সবই মিথ্যে আয়োজন।

.
.
.
__________________________
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ৩২

উদয় হতে অস্ত … জানি সময় হবেনা.
যেতে হবে রাত্রিসমান পথ; জীবিকায় অনেকটা দূর।

youtu.be/UvHqcWZERPY

“ধরায় যখন দাও না ধরা. হৃদয় তখন তোমায় ভরা
… চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে
অন্তরে আজ দেখব যখন আলোক নাহিরে !!”
___ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
.
.
.
__________________________
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ৩১

স্পর্শ করো আমূল স্তব্ধতায় অনুভবের এই সুখ কৈশরের স্মৃতিভার
সত্তায় ভুলো নিশি পাওয়া আধো-বোধ দুর্বিপাক- নিবিড় পরম্পরায়।

.
.
.
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ৩০

এই বাংলার মাটিতে শ্যামলী মাতে. ভোরের শিশির ভেজা ঘাসের ফুলে
… যে আশার আলো তুমি ছড়িয়ে দিলে
আমি সে আলোর প্রেম নিয়ে তোমাকে ভালোবেসেছি।

2-1murubee17

গীতিকাব্য :

এই বাংলার মাটিতে শ্যামলী মাতে
ভোরের শিশির ভেজা ঘাসের ফুলে
যে আশার আলো তুমি ছড়িয়ে দিলে
আমি সে আলোর প্রেম নিয়ে তোমাকে ভালোবেসেছি।

রূপালী স্রোতের হাসি তোমার মুখে
সোনালী ধানের দোলা তোমার চোখে
স্বপ্ন আমার তোমার মাঝে খুঁজে পেয়েছি
আমি তোমাকেই ভালোবেসেছি।

তোমার প্রেরণা যদি সাথে থাকে
হাতের মুঠোয় পাবো আকাশটাকে
তাই তো তোমার চলার সাথী হতে চেয়েছি
আমি তোমাতে ভালোবেসেছি।

______________________________
শিল্পী : সৈয়দ আব্দুল হাদী এবং শাম্মী আখতার।
ছায়াছবি : লাল সবুজের পালা।
কথা : মনিরুজ্জমান মনির।
সুর : সত্য সাহা।

youtu.be/G5KWc1xIggc

__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

পল্লীকবি জসীমউদ্দীন এর বিদায়ী দিনে শব্দনীড় এর শ্রদ্ধাঞ্জলি

213308dasthik-1-2-117

তুমি যাবে ভাই – যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়,
গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়;
মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি
মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি,
মায়ের বুকেতে, বোনের আদরে, ভাইয়ের স্নেহের ছায়,
তুমি যাবে ভাই – যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়,

ছোট গাঁওখানি – ছোট নদী চলে, তারি একপাশ দিয়া,
কালো জল তার মাজিয়াছে কেবা কাকের চক্ষু নিয়া;
ঘাটের কিনারে আছে বাঁধা তরী
পারের খবর টানাটানি করি;
বিনাসুতি মালা গাথিছে নিতুই এপার ওপার দিয়া;
বাঁকা ফাঁদ পেতে টানিয়া আনিছে দুইটি তটের হিয়া।

নিমন্ত্রণ – পল্লী কবি জসীমউদ্দীন।
____________________

youtu.be/7P4QcN9kN7M

জসীমউদ্দীন (জানুয়ারি ১, ১৯০৩ – মার্চ ১৩, ১৯৭৬) একজন বিখ্যাত বাঙালি কবি। তিনি বাংলাদেশে ‘পল্লী কবি’ হিসেবে পরিচিত। তাঁর লেখা কবর কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে এক অবিস্মরণীয় অবদান। পুরো নাম জসীমউদ্দীন মোল্লা হলেও তিনি জসীমউদ্দীন নামেই পরিচিত।

জীবন বৃত্তান্ত :
তিনি ১৯০৩ সনের পহেলা জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার বাড়ি ছিলো একই জেলার গোবিন্দপুর গ্রামে। বাবার নাম আনসার উদ্দিন মোল্লা। তিনি পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। মা আমিনা খাতুন ওরফে রাঙাছুট। জসীমউদ্দীন ফরিদপুর ওয়েলফেয়ার স্কুল, ও পরবর্তীতে ফরিদপুর জেলা স্কুল থেকে পড়ালেখা করেন। এখান থেকে তিনি তার প্রবেশিকা পরীক্ষায় ১৯২১ সনে উত্তীর্ন হন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি. এ. এবং এম. এ. শেষ করেন যথাক্রমে ১৯২৯ এবং ১৯৩১ সনে। ১৯৩৩ সনে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রামতনু লাহিড়ী গবেষণা সহকারী পদে যোগদেন। এরপর ১৯৩৮ সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৬৯ সনে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মান সূচক ডি লিট উপাধিতে ভূষিত করেন। তিনি ১৩ মার্চ ১৯৭৬ সনে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। পরে তাকে তার নিজ গ্রাম বিমলগুহে সমাধিস্থ করা হয়।

রচনাবলী সমগ্রঃ

কাব্যগ্রন্থঃ *রাখালী। (১৯২৭) *নকশী কাঁথার মাঠ। (১৯২৯) *বালু চর। (১৯৩০) *ধানখেত। (১৯৩৩) *সোজন বাদিয়ার ঘাট। (১৯৩৪) *হাসু। (১৯৩৮) *রঙিলা নায়ের মাঝি। (১৯৩৫) *রুপবতি। (১৯৪৬) *মাটির কান্না। (১৯৫১) *এক পয়সার বাঁশী। (১৯৫৬) *সকিনা। (১৯৫৯) *সুচয়নী। (১৯৬১) *ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে। (১৯৬২) *মা যে জননী কান্দে। (১৯৬৩) *হলুদ বরণী। (১৯৬৬) *জলে লেখন। (১৯৬৯) *কাফনের মিছিল। (১৯৮৮)

নাটকঃ *পদ্মাপার। (১৯৫০) *বেদের মেয়ে (১৯৫১) *মধুমালা। (১৯৫১) *পল্লীবধূ। (১৯৫৬) *গ্রামের মেয়ে। (১৯৫৯) *ওগো পুস্পধনু। (১৯৬৮) *আসমান সিংহ। (১৯৮৬)

আত্মকথাঃ *যাদের দেখেছি। (১৯৫১) *ঠাকুর বাড়ির আঙ্গিনায়। (১৯৬১) *জীবন কথা। (১৯৬৪) *স্মৃতিপট। (১৯৬৪)

উপন্যাসঃ * বোবা কাহিনী। (১৯৬৪)

ভ্রমণ কাহিনীঃ *চলে মুসাফির। (১৯৫২) *হলদে পরির দেশে। ( ১৯৬৭) *যে দেশে মানুষ বড়। (১৯৬৮) *জার্মানীর শহরে বন্দরে। (১৯৭৫)

সঙ্গীতঃ * জারি গান। (১৯৬৮) * মুর্শিদী গান। (১৯৭৭)

অন্যান্যঃ *বাঙালির হাসির গল্প। *ডালিমকুমার। (১৯৮৬)

পুরস্কার প্রাপ্তিঃ *প্রেসিডেন্টস এওয়ার্ড ফর প্রাইড অফ পারফরমেন্স ১৯৫৮। *একুশে পদক ১৯৭৬। *স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার ১৯৭৮ (মরণোত্তর)। *১৯৭৪ সনে তিনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন। *রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি. লিট ডিগ্রি (১৯৬৯)।

তথ্যসূত্র: বাংলা উইকিপিডিয়া।

পূর্ণ চিত্তে এই মহীরূহ এর বিদায়ী দিনে শব্দনীড় পরিবার জানায় বিনম্র শ্রদ্ধা

ব্লগবুক অণুলিখন ২৯

বহুকাল খুঁজে ফেরা. আমার মাঝে ধরে নিই…
আমি তাদেরই ছায়া। বৃষ্টি-বিধু্রা অমল মধুরা।

.
.
.
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ২৮

আলো আঁধারির কার্নিশে চিবুক রেখে যদি প্রলয়ের স্বপ্ন দেখো;
ভুলে যাও শুধু মনে রেখো
বাতাসের গর্ভ থেকে- প্রসূত জন্মের পাপ কখনও সম্ভব নয় মুছে ফেলা।
বিধি ভবিষ্যত।

.
.
.
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ।

ব্লগবুক অণুলিখন ২৭

জনারণ্যের এই কণ্টক মিছিলের ভীড়ে তুমি একা নও : অফিস ফেরত ট্রাফিক সিগন্যালে মুহূর্ত আটকা পড়া মানুষের মাঝেও তুমি একা নও। কেউ যেতে যেতে ফেরে; বেশী জন ফিরে স্বয়ং আদলের বনানীতে। জীবন চলে জীবনের পথে। স্বার্থের মিছিলে সবাই স্বার্থপর।

.
.
.
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ। ph5

ব্লগবুক অণুলিখন ২৩

‘দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ!
… তারি পদরজ অঞ্জলি করি’ মাথায় লইব তুলি’
সকলের সাথে পথে চলি’ যার পায়ে লাগিয়াছে ধূলি!’

*কুলি-মজুর ___ কাজী নজরুল এর কবিতা থেকে নেয়া।

.
.
.
__________________________
___ রেটিং বাটনে ক্লিক দিতে পরিশ্রম কম
রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন। ধন্যবাদ।

ব্লগবুক অণুলিখন ২২

‘সখী ভাবনা কাহারে বলে সখী যাতনা কাহারে বলে
তোমরা যে বল দিবসও রজনী ভালোবাসা ভালোবাসা
সখী ভালোবাসা কারে কয় !! সে কি কেবলি যাতনাময়।’

সখী, ভাবনা কাহারে বলে. সখী, যাতনা কাহারে বলে
তোমরা যে বল দিবস-রজনী ‘ভালোবাসা’ ‘ভালোবাসা’-
সখী, ভালোবাসা কারে কয়. সে কি কেবলি যাতনাময়।

সে কি কেবলি চোখের জল? সে কি কেবলি দুখের শ্বাস?
লোকে তবে করে কী সুখেরি তরে এমন দুখের আশ।

আমার চোখে তো সকলি শোভন
সকলি নবীন, সকলি বিমল
সুনীল আকাশ, শ্যামল কানন
বিশদ জোছনা, কুসুম কোমল – সকলি আমার মতো।

তারা কেবলি হাসে, কেবলি গায়,
হাসিয়া খেলিয়া মরিতে চায় –
না জানে বেদন, না জানে রোদন, না জানে সাধের যাতনা যত।

ফুল সে হাসিতে হাসিতে ঝরে, জোছনা হাসিয়া মিলায়ে যায়
হাসিতে হাসিতে আলোকসাগরে আকাশের তারা তেয়াগে কায়।

আমার মতন সুখী কে আছে
আয় সখী, আয়, আমার কাছে –
সুখী হৃদয়ের সুখের গান
শুনিয়া তোদের জুড়াবে প্রাণ।

প্রতিদিন যদি কাঁদিবি কেবল একদিন নয় হাসিবি তোরা –
একদিন নয় বিষাদ ভুলিয়া সকলে মিলিয়া গাহিব মোরা।

___ শ্রীমান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

youtu.be/emvIYPWbqDk

.
.
.
________________________
___ রেটিং চর্চা অব্যাহত রাখি আসুন।