শ্রমের আঘাতে কভু টলে দেহ যদি
হে পান্থ বিশ্রাম খুঁজো দু’পায়ের তালে,
অক্ষিরে যন্ত্রনা দিলে রৌদ্র নিরবধি
ঘর্মাক্ত দক্ষিণ হস্ত রেখো তপ্ত ভালে।
তৃষ্ণা বা ক্ষুধার তোড়ে বক্ষে এলে ঢল
হে যোদ্ধা বিশ্বাসী ধারে দম নিও গড়ি,
মোহের জৌলুস তবু কাড়ে যদি বল
সাধের জনমই ভেবো অকূলের তরী।
হয়তো ফাগুন গেলে চিরতরে দূরে
রবে না পুষ্পিত বাগে কোকিলের তান,
বাজবে নিশিরও বাঁশি সদা ভীরু সুরে
কখনও বিধ্বস্ত হলে সুহাসিনী চান।
ফিরে না কিঞ্চিত সেও গেলে সেই ধারা,
তবু কি বয় না কূল জেগে তারই সাড়া!
কবিতাটি পড়লাম প্রিয় কবি। অদ্ভুত এক অনুভূতিতে ছেয়ে গেলো মন। সুন্দর।
অতিশয় অনুপ্রাণিত হলাম!
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সতত কবিজী!
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।
সুন্দর একটা কবিতা। কবির জন্য শুভকামনা থাকলো।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন সতত!
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।