আট
ওসব কবিতায় বিশ্বাস করি না আর ওসব ভগবান। যদি সত্যিই থাকতো সে, মা একটা চান্স পেত না? এত যে পুজোআচ্চা
ভিজে কাপড়ে, বারোটার আগে খাবেই না, ভগবান তো বলতে পারত — যা:, এবারের মতো ছেড়ে দিলাম! ভাবছেন, খুব
করল ছেলেটা এক মাস রাত জেগে! ভুল। নিশ্চয়ই ফাঁকি দিয়েছি।
যদি খাটতাম, এই কাঠের শরীর, তুলোপোরা, উপহার
জুটতো না। অবশ্য সবার কপালে সুখ লেখে কোথায়? মা আমার
কত কষ্ট করে ছেলে তিনটে মানুষ করেছে! যখন একটু ভালো সময়
সবে দোতলায় হাত দিয়েছি, ভাইটার বিয়ে হওয়া
দরকার আর মার জন্যে ছোট্ট টালিবসানো ঠাকুরঘর…
এবার ওখানে একটা পায়খানা বানাবো
বেশ লাগছে কবি দা। চলতে থাকুক…
ধন্যবাদ প্রিয় চন্দন দা। আমি আপনার কবিতায় ব্যবহৃত শব্দ গুলোন লক্ষ্য করি।
অনিন্দ্য সুন্দর বলা যায়। প্রকাশেরও যে স্বতন্ত্র ধারা থাকে আপনার লিখায় তা স্পষ্ট।