সেদিন ও ছিলো মেয়েটি, ফুট ফুটে হাস্যোজ্জ্বল
হাসি আর গানে আনন্দ উচ্ছল।
সবার কাছে মিষ্টি মেয়ে বলে যার কদর ছিলো,
স্কুলে মেধাবী ছাত্রী হিসাবে যার সুনাম ছিলো।
কত স্বপ্ন ছিলো চোখে,
কত আশা ছিলো বুকে।
বাঁধন হারা জীবন,
পুলকিত মন।
ফুলকলি যেনো ফোটার অপেক্ষায়,
দুরন্ত সেই মেয়েটি অশুভ এক প্রচন্ড থাবায়।
লণ্ড ভণ্ড হয়ে গিয়েছে জীবন,
অপেক্ষা কখন আসবে মরণ।
কদাকার চেহারা ঝলসানো অঙ্গ,
নিঃস্তব্ধ, স্থবির, নিঃসঙ্গ।
জ্বালা, যন্ত্রনা, ক্ষোভ, অপমান,
এ্যাসিড যার জ্বলন্ত প্রমাণ।
এ্যাসিড দিয়েই জ্বালিয়ে দাও,
প্রতিশোধ নাও।
বুঝতে দাও,
দগ্ধ হতে দাও।
না হলে বুঝবেনা অমানুষ,
ফিরে আসবেনা অন্যদের হুঁশ।
6 thoughts on “এ্যসিড”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
ঠিক বলেছেন কবি!
আরো উত্তাপে যেন জ্বলে উঠি!
শুভেচ্ছা, শুভ সকাল।
ঠিক তাই, জ্বলে উঠার কারনেই অনেকটা কমে এসেছে

কি অমানবিক কাজ এটা বুঝার ক্ষমতাটাও যেনো হারিয়ে ফেলেছে
অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
প্রতিশোধ নাও।
বুঝতে দাও।
দগ্ধ হতে দাও।
না হলে বুঝবেনা অমানুষ।
ফিরে আসবেনা অন্যদের হুশ ‘
মনের দারুণ আকুলতা সুন্দর রুপে ফুটে ওঠেছে। দোয়া করি ভালো থেকো।
আসসালামুয়ালাইকুম
খুব ভাল লাগলো
বদলা তো জায়েজ…
দেশি বিচারেও মৃত্যুদন্ড রয়েছে তাতেও তো …
মানবিক গুণ উপলব্ধির জন্যই ….
এর কি কষ্ট বুঝে যদি হুশ ফিরে….
আপনিও ভাল থাকবেন এই দোয়া সবসময়।
‘প্রতিশোধ নাও। বুঝতে দাও, দগ্ধ হতে দাও।
না হলে বুঝবেনা অমানুষ, ফিরে আসবেনা অন্যদের হুঁশ।’
সালাম,
এর বিপক্ষেই অবস্হান …
সমাজের ক্ষতটা নিবারণে যদি …
সবাই শান্তিতে থাকুক …
নিরন্তর শুভকামনা দাদা