মৃত্যুর পরে লেখা কবিতা
এক
ও-তুমি যতই তক্ষশীলা বিহারে পাথরের ফুলকাটা জন্মদিন হয়ে থাকো
যতই না বায়ুদূত ফড়িংয়ের মতো রোদ ছেড়ে রাখো শরতের পেটের ওপর
তুমি যতবার ভরপেট খিদের মধ্যে মাতৃশোকেও কুকারের সিটি বাজিয়ে দাও
যদিও তোমার জানা — একটা কান্না কেঁদে মেয়েরা ঘরে মুখ লুকোয়
আর দশটা কান্না কাঁদালে বেরিয়ে আসে আজনবি মানুষ
সে-তুমি যা ভেবে বলো বাঁহাতের কড়ে আঙুল খসে গিয়েও
জীবন মুঠোয় ধরতে অসুবিধে হয়নি
তুমি আজও রাস্তায় হেঁটে যাওয়া পুরনো কফিন, আমি ভেতর থেকে মুখ বাড়িয়ে পৃথিবী দেখছি…
আপনার লেখায় সব সময়ই আমার মুগ্ধতা থাকে। শুভ সকাল দাদা।
ভীষণ ভীষণ ভালো লাগলো
মুগ্ধ হলাম দাদা।
অসাধারণ লিখা প্রিয় চন্দন দা।
* অনেক সুন্দর একটি কবিতা পড়লাম …