কেতাদুরস্ত নাগরিক
নগর জুড়ে এখন,
দক্ষিণা হাওয়ায় মাখে বসন্ত প্রলেপ; মেঘের ছায়ায়
বসন্তের রৌদ্র ঘুরে বেড়ায়।
বনে বনে সেই কোকিলের ডাক,
ঝোপ ঝাড়ের মাতাল বুনে যায়; ইটসুরকির নগরে
ফুটপাতে বুকুলের ঝোপে সেই একই ডাক।
নন্দন কু-হু কু-হু যখন সেই স্বর
বহুতল ভবনের মসৃণ গাত্রে; প্রতিধ্বনিতে ছড়িয়ে পরে
নগরের অলি গলিতে ভোর, সাঁঝে।
অমোঘ নেশায় বাতাবিলেবুর সবুজ
ছত্রে ছত্রে চৈত্র রোদের; আলো ছায়ার আলপনা আঁকে
যখন হেঁটে চলে সভ্য নগরে, কেতাদুরস্ত নাগরিক।
থুমকে দাঁড়িয়ে যায় পথে,
কোথা হতে ভেসে আসে? এমন নন্দন সুর!
শৈশব, কৈশর, স্মৃতির আড়মোড়া ভাঙ্গে
কেতাদুরস্ত নাগরিক বুনে যায়; মেঠো পথে ধুলো মাখা পথিক।
১৪২৩/১৯,চৈত্র/বসন্তকাল।
পূর্ণাঙ্গ এক কবিতা পাঠের আস্বাদ পাইয়ে ছাড়লেন প্রিয় কবি মি. চারুমান্নান।
ভালোবাসা যেন বন্ধু,,,,,,,,,
“কেতাদুরস্ত নাগরিক বুনে যায়; মেঠো পথে ধুলো মাখা পথিক।”
নাগরিক জীবনের কথন ভালো লাগল কবি
কবিকে আমার বসন্ত ভালোবাসা,,,,,,,,
“…ইটসুরকির নগরে
ফুটপাতে বকুলের ঝোপে সেই একই ডাক।”
এমন মিষ্টি সুর বারো মাস থাক। শুভেচ্ছা চারু কবি।
বসন্ত ভালোবাসায় জীবন সুন্দর হোক,,,,,,,,,,