বয়সীদের কাছে বসলেই নিজেকে অসহায় লাগে খুব!
কী দাপটই না ছিল এককালে,
দাপট সেই কোথায় আজ?
ক্রোর কিংবা অহম হাসি
বাঁকা চোখ চাহনি
ঠোঁটকাটা তিতে কথা
ঘরময় কথার তীব্রতা!
দৃষ্টি যেন মাছির, সর্বত্রই খেয়াল, কে কী করলো
কে কী খেলো, আহা অশীতিপরে এতটাই বেখেয়ালী।
অসহায় চোখের তাকানো দেখলে কলিজা শুকিয়ে যায়,
পরনির্ভরশীল আগাছা আজ!
শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণহারা মানুষগুলোর প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়েছে,
এবার তবে অপেক্ষা, শেষ খেয়া ধরার আশায় মুহুর্ত গণনা।
ভাবলেই বুকের ভিতরে হাহাকারের ঢেউ উঠে,
তুচ্ছ লাগে সকল আনন্দ, তুচ্ছ লাগে বেঁচে থাকা!
কেটে গেলো আধেক জীবন,
উলটা গুণতি শুরু, চোখ বন্ধ করে পা রাখি অন্য জগতে
অসহায়ত্বের দোরগোড়ায় এই পৌঁছলাম বলে।
আমি কার কে আমার, কেউ নই কারো,
তবুও সম্পর্ক আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকা।
আমি সংসার চাই নে, দাপট চাই নে,
অধিকার চাই নে, কেউ ভালোবাসুক তাও চাই নে,
আমার উপর নির্ভর করুক কেউ সে’ও চাই নে
হে আল্লাহ মুছে দাও মনের অহম, ঈর্ষা, হিংসা;
হে রাব্বুল আলামীন প্রতিশোধ পরায়ণ মন যেন না হয় কভু আমার।
June 10, 2017
শব্দনীড়ের পাতায় অনেকদিন পর ফুটে উঠলো আপনার লিখা। অভিনন্দন কবিরাণী।
অর্ধেক বেল াঅফিস করে চলে যাই বাসায়। সময় হয়ে উঠে না আফসোস লাগে আসলেই
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাইয়া
Excellent
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
আপনার অনুভূতি, মনে হলো এ যেন আমারই উচ্চারণ।
এ হোক সবার অনুভূতি, পরে যেন অনুতাপে পুড়তে না হয়। সুন্দর মন্তব্য
ধন্যবাদ ভাইয়া
আমি কার কে আমার, কেউ নই কারো,
তবুও সম্পর্ক আঁকড়ে ধরে বেঁচে থাকা।——-সুন্দর অনেক শুভেচ্ছা রইল কবি আপু
কথা ঠিক ভাইয়া
ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো লাগলো………….
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া