নিরিবিলি ঝরেই যাচ্ছে, বৃষ্টির কোলাহলেই মানুষ রাখে পা,
গন্তব্যে ছুটে চলা মানুষ কখনো মুখ দেখলে বুঝা যায় খেপা;
খানাখন্দে পা রেখে ছাতা মাথায় ভিড় এড়িয়ে হাঁটতে দুর্বিসহ কষ্ট;
ভদ্র পোষাকের বারোটা বাজে, কাদায় সব নষ্ট।
কেউ বৃষ্টি নিয়ে সুখ কাব্য লিখে, কেউ ত্যক্ত বিরক্ত,
বৃষ্টি ঝরছে অঝোর ধারায় এখন দুপুরের অক্ত,
বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছি মানুষের কাণ্ডকারখানা;
রঙ বেরঙের ছাতা মাথায় দৌড়াচ্ছে যেন মানুষ…..
গন্তব্য কারো কী অজানা?
কার মনে কী আছে কে জানে, কেউ ভিজছে শখে
কেউ লিখছে কাব্য জানলার পাশে বসে, মুগ্ধতার ছায়া মুখে
আর আমি বৃষ্টি দেখি, দেখি মানুষের হাঁটাচলা
মানুষের মুখ দেখি বুঝতে চেষ্টা করি ভিতরে কী ছলাকলা।
বৃষ্টি এসে থেমে যায়, পথ কাদায় পরিপূর্ণ,
আকাশে তাকিয়ে দেখি কালো মেঘ’রা আকাশে ঘুর্ণ
খানিক বাদেই নেমে আসবে বৃষ্টি
আহা বৃষ্টি ভেজা দিন লাগে বড় মিষ্টি।
ছেঁড়া কাব্য গুলো তুলে রাখি কবিতার খাতায়,
অনুভূতিতে সুখ, বৃষ্টির বিন্দু আহা পাতায় পাতায়;
কোথায় যেন সুর কেটে গেছে, কোথায় সুর এসে লেগেছে জোড়া;
বৃষ্টি দেখে দেখে কেটে যায় বেলা, সময় যেন পাগলা ঘোড়া।
সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে, বৃষ্টিরা থেমে যায়, থেমে যায় কবিতা বোনা
থেমে যায় রাজপথে মানুষের আনাগোনা,
মাগরিবের আযান হবে, ইফতারের আসর বসবে ঘরে ঘরে,
একটি বৃষ্টি ভেজা দিন আহা কত সুখ মনে
সাজিয়ে রাখলাম থরে থরে।
একটি বৃষ্টি ভেজা দিন আহা কত সুখ মনে
সাজিয়ে রাখলাম থরে থরে।
বাহ বেশ অনুভূতির ছোঁয়া কবি আপু ভাল থাকবেন