অণিমা সুখ

না, না
দূর! ও’ভাবে না
গ্রাসে- গহ্বরে
তন্দুরি রুটির মত সেঁটে দাও দগ্ধ স্তন!

কি যে করো
দূর সরো…
আরো খানিক উপরে উঠো, কৈলাসের মতন… মেঘের কর্ষণ
ওখানে সরু নদী
জল
উষ্ণ কাশবন…
ধীর লয়ে – ফিসফিস, কথোপকথন
শুনছো না?
তবে- খুলে ফেল শ্রাবণ জট
মন্থনে মন্থনে তীব্র হোক অণিমা সুখ, বোধের কুহক
তন্দুরি… রসনা!

দাউদুল ইসলাম সম্পর্কে

সব সময় নিজেকে বলি- মানুষ হবি যদি- অন্ধকার ঘরে যখন একা থাকবি তখন নিজেকে জিজ্ঞেস করে নিস তুই কতটা মানুষ। কতটা তোর সভ্যতা কতটা তোর ভদ্রতা! স্নান ঘরে যখন একা শাওয়ারের নিচে দাঁড়াস- তখন নিজেকে জিজ্ঞেস করিস কত টা আছে তোর মনুষত্বের রুচি! জিজ্ঞেস করিস কতটা তুই ভদ্র, সভ্য!

3 thoughts on “অণিমা সুখ

  1. দীর্ঘকাল আপনার লিখার ভক্ত হয়ে আছি স্যার।

    আপনার প্রথম দিকের লিখা, মাঝামাঝি সময়ের লিখা এবং বর্তমান কালের লিখা

    আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি। কী অসাধারণ মেধা এবং প্রজ্ঞায় আপনার প্রতিটি ভাবনা আর শব্দের পরিস্ফূটন … আমি অবাক হয়ে পড়ি। ভালো লাগে। যথেষ্ঠ ম্যাচিউরড। :)

  2. গভীর শ্রদ্ধা গ্রহন করুন স্যার

    আসলে দীর্ঘকাল থেকে আপনার সহচর্য  নিয়ে পথ চলছি

    আমার বিশ্বাস – আজকের এই পথ চলায় আপনার প্রেরণা আমার পাথেয় হয়ে সাথে ছিলো আর আজীবন  তাই থাকবে।

     

    অশেষ ভালবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই। 

    1. পুনরায় অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো স্যার। সশ্রদ্ধ সালাম।

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।