অক্ষর গুলো রক্ত কণায় ,
রক্তকণারা ওদের ধারণ করে রূপান্তর হয় শব্দের ফোঁটায়…
ফোঁটা ফোঁটা শব্দ!
অবারিত বৃষ্টির মত ঝরে পড়লেই আমরা তাকে কবিতা বলি।
যত্নকরে পাঠ করি, অর্ঘ দিই দেবতার শ্রী চরণে,
মূর্তিমান হয়ে উঠা সঙ্গীতে আচ্ছন্ন হই রোজ, বিমোহ চিত্তে
ভাসি অলিভার স্রোতে…
শব্দের সাথে শব্দ গেঁথে প্রবেশ করি মৃদু স্পন্দনে,
স্পর্ধিত রক্তে, সুক্ষ্ণা’ক্ষরে…
প্রাচীন ধ্রুবপদ শ্লোকে ভ্রমণ করি অবিরাম, আর
অন্তর্যামীতে বহন করি পরম প্রভুর নাম-
আল্লাহ… আল্লাহ…
লা… শারিকা লা…
ধ্বনির কলরবে জ্বলজ্বলা হৃদপিণ্ড!
বুকের হেরেম খুলে ধারণ করি উর্ধ্বমণ্ডলের স্ফটিক উদ্যান
কবিতারা যেখানে স্ফুটিত পদ্মের মত সারি বদ্ধ! শব্দরা ধ্যান মগ্ন!
অক্ষরে অক্ষরে সমর্পিত অম্লান শ্রুতি…
মধুরমত অক্ষর কণিকা
অথচ নির্লোভ আস্বাদনে স্বপ্ন বুনে এক মহাকাব্যের
আমার অপেক্ষমাণ কলমে…
১২/৫/১৮
লিখাটি পড়ে হৃদয় শরীরে অসাধারণ এক অনুভূতি অনুভব করলাম স্যার। দারুণ প্রকাশ।
দারুণ একটি লেখা। সাধুবাদ জানানোর ভাষা নেই কবি দা।
আল্লাহ… আল্লাহ…
লা… শারিকা লা…
ধ্বনির কলরবে জ্বলজ্বলা হৃদপিণ্ড!——–সুন্দর কবি দা