পর্দার আড়ালে যক্ষের হাসি

পর্দার আড়ালে যক্ষের হাসি

নেড়ি কুকুর গুলো গুহা থেকে বেরিয়ে আসে
সন্ধ্যার পিছু পিছু, আর তেড়ে আসে পিচাশ অন্ধকার
নগ্নতার জঘন্য উত্থান আর দেহবৃত্তির জমকালো প্রদর্শনী
ঘিরে বিচ্ছিন্ন সভ্যতার তথাকথিত সুশীলেরা ভুলে যায় দিব্যজ্ঞান!
গলির মুখে দিনের উচ্ছিষ্ট স্তূপ-
নির্বাণ আগুনের মত লেকলেকিয়ে উঠে নিবিষ্ট ক্ষুধা!
তারপর সারারাতের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই… দ্বিধা -নির্দ্বিধার
চড়াই উৎরাই ফেরিয়ে ফের ডুবে যায় অনিশ্চয়তার আবক্ষে;
পর্দার আড়ালে যক্ষের হাসি,
ঘাপটি মেরে বসে থাকে সুযোগের অপেক্ষায়।

দাউদুল ইসলাম সম্পর্কে

সব সময় নিজেকে বলি- মানুষ হবি যদি- অন্ধকার ঘরে যখন একা থাকবি তখন নিজেকে জিজ্ঞেস করে নিস তুই কতটা মানুষ। কতটা তোর সভ্যতা কতটা তোর ভদ্রতা! স্নান ঘরে যখন একা শাওয়ারের নিচে দাঁড়াস- তখন নিজেকে জিজ্ঞেস করিস কত টা আছে তোর মনুষত্বের রুচি! জিজ্ঞেস করিস কতটা তুই ভদ্র, সভ্য!

3 thoughts on “পর্দার আড়ালে যক্ষের হাসি

  1. চড়াই উৎরাই ফেরিয়ে ফের ডুবে যায় অনিশ্চয়তার আবক্ষে;
    পর্দার আড়ালে যক্ষের হাসি,
    ঘাপটি মেরে বসে থাকে সুযোগের অপেক্ষায়।

    আপনার কবিতার অংশ থেকে কোট করার লোভ সংবরণ করতে পারি না স্যার। :)

  2. আপনার কবিতা গুলোন যথেষ্ট সুন্দর হয়। অভিনন্দন প্রিয় কবি দাউদ ভাই। :)

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।