তুমি চির স্নিগ্ধা অপ্সরা
বর্ষা কিংবা গ্রীষ্মের ঘামে ভরা নাকের উপর
যখন খেলা করে সলাজ যৌবন, অধর বেয়ে
নেমে আসে গোলাপ জলের সুগন্ধি আবেদন;
স্নান পাঠ শেষে-কস্তূরীমৃগ নাভ গন্ধে
আজ যখন ফুটে ছিলে সদ্য স্ফুটিত নীলপদ্মের মতন
ঘুম কাতুর নয়ন আমার সয়েছিলো সুখোন্মোত্ত দহন!
স্নান জলে লেপ্টে থাকা গোলাপি গাউন ভেদ করে
পৌঁছে যায় আমার কামনার তীর, অদম্য শিশুর মতন
জেদ ধরে নস্টালজিক বাসনা; সুচালো বৃন্তের সুতীক্ষ্ণ চুম্বন
মুহূর্তেই ভাসিয়ে নিয়ে যার জীবনের সমগ্র ক্লেদ!
আমি বিশুদ্ধ নিঃশ্বাসে ভরে নিই বুক
আহ!
অমায়িক অমর্ত্য স্পন্দন! বিমোহিত সুখ!
উজ্জ্বল হয়ে উঠা ফুসফুসের এক একটি কোষ
এ যেন আজন্মের উদ্ভাস
সুদীর্ঘ জীবনের রণ জয়ী নির্যাস!
অসাধারণ কবিতা। অনেক অনেক শুভেচ্ছা কবি দাউদুল ইসলাম স্যার।
ভীষণ ভালো লাগলো লেখা ।
প্রেমময় আবেশের সুখের মাতাল দহন শেষে ক্লান্ত শ্রান্ত প্রান এক। অভিনন্দন কবি।