না,
অবশিষ্ট নেই
কোন উদ্দীপনা! কিছু অজানা আবশ্যিক ছাড়া
এখানে,
আমার মন ও মস্তিষ্কে ভর করছে মারাত্মক হিংসে পনা!
নিজেকে হিংসে করার মত অতটা আলোকিক নই যদিও…
তবু ঘৃণার পরিবর্তে হিংসা করাটাই অনুকূলিক!
ক’ফোটা চোখের জলে
অথবা
ক’টা মায়া কথার ভাষায় আশ্রয় নিই নি
কথিত সংসারে! ব্যর্থতা টা আরো সস্তা গোছের
সাবলীল অংকনামায় ক’টা মোটা সংখ্যা-
আর কিছু অভিজ্ঞ মিথ্যার বালখিল্য!…
নিরপরাধ শিশুবেলার সহজাত স্ব ভাব, আদুরে মুখ গুলো,
ছলনাহীন প্রকাশ্য অভিব্যক্তি…
সময়ের কলুষে ওসবই উঁৎপেতে থাকে ফাণাময় বিষ দাঁতে!…
যদি ওতে বুক প্রেতে দেয়া যায়, তবে আপনি বেঁচে গেলেন
মরে!
নয়তো রক্তের পরিক্রমা আপনাকে মরতেও দেবে না
নিশ্চিন্তে!… স্ব ওরশ্বিক মুখ গুলো, চোখ গুলো, শীর্ণ কণ্ঠী গুলো
নিভৃতে আঁকড়ে রাখে… এক অসাধ্য মহিমায়!
এভাবে আপনি বাধ্য হন –বাঁচতে।
এতএব আপনি নিশ্চিন্তে থাকেন- বিষ কাঁটার আঘাতে রুদ্ধ হবে পদচারনা!
কিন্তু আপনি চলা থামাতে পারবেন না!
আপনি নীল হবেন হেমলকে, লাল হবেন বাচিক কষাঘাতে
আপনি ডুবে যাবেন অন্ধকারে, আগ্রাসে…
যেভাবে
আমি বাঁচি, আপনি বাঁচেন। আর এসবে মিটমিট করে হাসেন
নিন্দুকেরা!…
এভাবে আসে অযাচিত হাঁচি, বুক পোড়ে উত্তাপে
আমি জানি,
নীরবে সয়ে যাওয়া ছাড়া
আমার মত গদ্দপের আর কিছুই করার থাকে না।
চমৎকার ভাবনার লেখা, মুগ্ধ কবি ।
লিখায় অসাধারণ এক গাম্ভীর্য ফুটে উঠেছে প্রিয় কবি দাউদুল ইসলাম। শুভ সন্ধ্যা।
চমৎকার লিখেছেন দাদা। শুভেচছা-সহ শুভকামনা থাকলো।
ভালো লাগল পড়ে