উপাদান এবং প্রস্তুত প্রণালীঃ
উপাদানঃ
১। এক কোয়া বিশিষ্ট দেশী রসুনঃ ৫০০ গ্রাম
২। কাচা মরিচঃ ২৫০ গ্রাম
৩। তেতুলঃ ২০০ গ্রাম
৪। সিরকাঃ ২০০ এমএল
৫। সর্ষের তেলঃ ২৫০ এমএল
৬। সর্ষেঃ ৩ টেবিল চামচ
৭। গুড়া হলুদঃ ১ চা চামচ
৮। জিরা বাটাঃ ১ চা চামচ
৯। লবণঃ ১ টেবিল চামচ
১০। চিনিঃ ১৫০ গ্রাম
প্রস্তুত প্রনালীঃ
১। রসুনের খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে নিন, মরিচের বোটা ফেলে বেছে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
২। তেঁতুলের সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে চটকে চালুনি দিয়ে চেলে ক্বাথ বের কর নিন।
৩। অল্প পরিমান সিরকা দিয়ে সর্ষে বেটে নিন।
৪। রসুন, সিরকা ও লবন একসাথে চুলায় বসিয়ে ১০ মিনিট সেদ্ধ করুন।
৫। মরিচ এবং বাকী সব মশলা, চিনি, তেঁতুলের ক্বাথ সহ হালকা ভাবে নাড়ুন। লক্ষ্য রাখতে হবে মরিচ যেন ভেঙ্গে না যায়, মৃদু আঁচে জ্বাল হতে থাকবে। মাঝে মাঝে নাড়তে হবে যেন নীচে ধরে না যায়।
৬। রসুন সেদ্ধ হলে নামিয়ে নিন।
৭। ঠান্ডা হলে পরিষ্কার শুকনো কাচের বয়ামে সংরক্ষণ করুন
বিঃদ্রঃ লবন ও হলুদের পরিমান স্বাদ অনুযায়ী এবং জ্বালের পরিমান অনুমান করে নির্ধারন করতে হবে।
রসুন জিনিসটা আমার বেশ পছন্দ। তবে রসুনের আচার কখনো খাইনি।
খুবই সুস্বাদু একটা আচার, টক ঝালের মিশ্রণ আর রসুনতো নানা রোগের মহা ঔষধ।
ধন্যবাদ ভাই। ছেলে কেমন আছে? বাবা বলে ডাকে?
জ্বী, আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছে। ছেলে বাবা ডাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আশা করি আপনিও ভাল আছেন ভাবী।
ভাইজান, আপনেরে যিদি একটু দেয় তাইলে আমারেও একটু দিয়েন কইলাম!
আহা! ঘরে বসে কি আর পাওয়া যায়? দু পা না এগুলে যে কিছুই মিলে না স্যার!
‘রশুন রশুন ডাক পারি, রশুন মোদের কার বাড়ি
আয়রে রশুন ঘরে আয়, গন্ধ জ্বালায় জীবন দায়।’
এই বচন আমার পোলা কইলেও আমি কইনা। রাইখা দিলাম মুরুব্বীনির অপেক্ষায়।
রসুন আবার কার বাড়ি যাবে ঘরে মুরুব্বীনির হাতের কাছেই আছে। work order দিয়ে বাজার থেকে আনুসঙ্গিক উপকরণ এনে দিয়েই দেখেন যাদুর মত হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ ভাই।
work & order দিয়ে দেয়া হলো শ্রদ্ধেয় ইজি রেসিপি।
রসুনের আচার খাইনি কোনদিন।
পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
খুবই সুস্বাদু একটা আচার, টক ঝালের মিশ্রণ আর রসুনতো নানা রোগের মহা ঔষধ।
ভাবীর হাতে রেসিপি আর উপকরণ গুলি দিয়েই দেখেন কেমন তেলেসমাতি কারবার।
দেখেইতো জিভে জল এসে গেল
ধন্যবাদ নীল, আসলেই জিভে জল আসার মত জিনিস।