গুপ্তহত্যার ঘরে

কোনও সোঁদাশব্দ নেই। পিপীলিকার পা থেকে শুধুই
ঝরছে রক্ত। রেটিনা’র সর্বশেষ স্তর থেকে যে আলো
সরে গেছে,
সেটুকুই খুঁজছে একজোড়া প্রেমিক-প্রেমিকা।

গুপ্তহত্যা সেরে কয়েকটুকরো প্রাচীন মেঘ
বন্দী হচ্ছে নিজের খাঁচায়।

আর একটি বাঘ-শেয়ালের বেশে বেরিয়ে
যাচ্ছে ওই শিকল-সীমানা থেকে।

4 thoughts on “গুপ্তহত্যার ঘরে

  1. আসসালামু আলায়কুম আঙ্কেল। নির্মম আঘাতের বিষাক্ত প্রতিচ্ছবির প্রকাশ। দোয়া করি লেখনি আরো তীক্ষ্ণ হোক।

  2. “গুপ্তহত্যা সেরে কয়েকটুকরো প্রাচীন মেঘ বন্দী হচ্ছে নিজের খাঁচায়।”

    (অপরাধীদের ঘুম উড়ে গেছে, চোখ থেকে শুনেছি- তাদের কয়েক লক্ষ ফাঁসি হয়েছে হৃদয়ে)

    শুভেচ্ছা এবং সতত শুভ কামনা থাকবে কবির প্রতি।

  3. কবিতার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ইলিয়াস ভাই। শুভ দিন।

  4. “গুপ্তহত্যা সেরে কয়েকটুকরো প্রাচীন মেঘ
    বন্দী হচ্ছে নিজের খাঁচায়।”

    https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Yes.gif.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।