একদিন আমাদের উপাসনালয়গুলো চলে যাবে মিথ্যুকসম্প্রদায়ের দখলে। যারা
কখনও দেখেনি পাতাল-তারাও গুণতে থাকবে ভূগর্ভে বালির স্তর। যারা
চূড়া বানান লিখতে গিয়ে লিখেছিল ‘চুরা’ তারাও দাবী করবে আরোহণ
করেছিল হিমালয়ের শিখরে। আর কিছু মিডিয়াবাজ তস্কর তালিয়া
বাজাতে বাজাতে বলবে- আসুন, আসুন আমরা দেখাতে জানি অপুর্ব
ভানুমতির খেল! আমরা রাতারাতি কম্যুনিজমের খোলশ পাল্টে সাজতে
জানি সুশীল বুদ্ধিজীবী। পারি, আরও পারি -ঝুলিয়ে দিতে কবির তকমা।
কেউ কেউ আলো দেখবে বলে দৌড়ে গিয়ে প্রথমেই দাঁড়াবে সেই অসমতল
কাঠের বেষ্টনীতে। যারা বদলে দেবে বলে এর আগে খুলেছিল গৃহপালিত
সারমেয়দের খোয়াড়- তাদের কর্মকাণ্ড দেখে কেউ কেউ বেদনায় পালাতে
চাইবে অন্য কোনো দেশে। মিথ্যুকেরাই বিজয়ী হয় না- এমন পোষ্টার হাতে
একটি পাখিছানা এসে মুছে দেবে এসব বদলকারীদের দুষ্ট অপছায়া।
7 thoughts on “হিমালয় চূড়ার মিথ্যাবাদী রাখালেরা”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
একদিন আমাদের উপাসনালয়গুলো চলে যাবে মিথ্যুকসম্প্রদায়ের দখলে।
চমৎকার লিখলেন । শুভেচ্ছা কবির প্রতি
"মিথ্যুকেরাই বিজয়ী হয় না- এমন পোষ্টার হাতে একটি পাখিছানা এসে মুছে দেবে এসব বদলকারীদের দুষ্ট অপছায়া।"
সেদিন হয়তো খুব দূরে নয় । চমৎকার ভাব।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।
শুভেচ্ছা কবি ফকির ইলিয়াস।
সুন্দর কবিতা।
দারুণ কবি ইলিয়াস ভাই।