দাগ দেখে আগের মতোই সনাক্ত করতে পারি জন্মের আবাস। কিছু ভুলতৃণ
ঢেকে দিয়েছে যে ভগ্নাংশ, সেই নদীভাঙনের রাতকেও ধরে রাখি বুকের আঁচলে।
আর বলি,
চুম্বনের কামাংশ হয়েই থাক এই মরুচিহ্ন, এই প্রণীত প্রান্তর।
প্রণয়নের বীরত্ব আমার একার নয়। কিংবা আমি একা নই, এই
সমুদ্ররেখাগুলোকে জোড়া লাগাবার অংশীদার। একদা যে হ্রদে ভালাবাসার
মৃদু ঢেউ ছিল – সেই সুনিবীড় ঢেউছায়ায় গড়ে উঠেছিল পাখিদের প্রেমখতিয়ান।
আমি আজ কোনো অতীত তত্ত্বতালাশে যাবো না। আবার হাত ধরবো বলে,
যে চাঁদকে সাক্ষী মেনেছি – তার কাছেই পৌঁছে দেবো প্রণীত জলের রুহানী।
2 thoughts on “প্রণীত প্রান্তর”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
আবার হাত ধরবো বলে,
যে চাঁদকে সাক্ষী মেনেছি – তার কাছেই পৌঁছে দেবো প্রণীত জলের রুহানী।
অপূর্ব প্রকাশ। মুগ্ধতা রইলো।