মাটির নীচ থেকে পাওয়া মাদুলী’টি হাতে নিয়ে দেখি
তাতে কারো নাম লেখা। দেখি-এটি একদিন যে কারও
গলায় ছিল, সেই কন্ঠদাগও লেগে আছে রূপোর গায়ে।
আমি বৃক্ষের শিথান থেকে পৈথানে যাবার জন্য উঠে
দাঁড়াই। এ বৃক্ষটি গতরাতেই কেটে গেছে কেউ! তার
প্রশাখাগুলো সাক্ষী দিচ্ছে, এই বন দিয়ে হেঁটেছে করাত।
আমি করাতের দাঁতগুলো কল্পনা করার চেষ্টা করি।
দেখি- একটি কঙ্কাল এসে দাঁড়িয়েছে আমার সামনে।
এবং বলছে, যে তুমি যাদু-টোনা জানো না, তার আবার
প্রেমপতি হবার দরকার কী ! কী দরকার মাটি খুঁড়ে
খোঁজার- কারও কররেখা ! আমি মাদুলী’টি নদীতে
ছুঁড়ে দেবো বলে পথ হাঁটি। একটি ছায়া আমার পথ আগলে দেয়।
কী দরকার মাটি খুঁড়ে
খোঁজার- কারও কররেখা ! আমি মাদুলী’টি নদীতে
ছুঁড়ে দেবো বলে পথ হাঁটি। একটি ছায়া আমার পথ আগলে দেয়।
বেশ ভাবনাময়———
চমৎকার লিখেছেন, কবি। শুভকামনা থাকলো।