যমদূতেদের বসবাস নায়াগ্রার নিকটবর্তী খেলনার দোকানে।
যখন জলবিদ্যুতের ঘাটতি পড়ে
আর খেলনাগুলো অকেজো হয়,
তারা বালিতে ঘড়ি আঁকে।
নির্ধারিত সময় ও পাত্র পাত্রীর
ঠিকুজি কুষ্ঠি নিয়ে পাপ-পুণ্য বিচার করে।
বিচারকালে উদোর পিন্ডি ভুদো খেয়ে নেয়।
যমরাজ রোজ মাথার মুকুটটা হেলিয়ে ভেবে দেখেন
বাঁটখারার ওজনে কতটা বাস্তবতা।
নরকের হাওয়া কে কতটা খাবে দাড়িপাল্লায় নিত্য বিচার হয়।
যমদূতেদের বসবাস এতোদিন জানা ছিলো না। আজ জানা হলো কবি।
তাই ত ভালো কথা !
খুব সুন্দর
ধন্যবাদ বন্ধু |
বেশ দারুন উপমা আর পুরো কবিতা।
ভাল থাকুন, শুভ কামনা।
অনেক আনন্দ হলো আপনার মন্তব্য পেয়ে | ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নেবেন |
যমরাজ রোজ মাথার মুকুটটা হেলিয়ে ভেবে দেখেন
বাঁটখারার ওজনে কতটা বাস্তবতা।
একদম খুবই হিসেবি মানুষ |