এখন বেশ আছি আঁতুড় ঘর, ক্ষুধা আর শীত
শূন্য হাত সকরুণ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে
আর বাজখাঁই গলা বেসুরো হাঁকে
এ জীবনের নিবেদন; এখন মানুষগুলো
যেনো কেমন কেমন, কেউ তাকিয়েও দেখে না!
ওই পাড়ায় গিয়েছিলাম জ্ঞান দর্শন; সেখানেও
ঈশ্বর জেগে জেগে ঘুমিয়ে আছে; কামলা আর
আমলা ওরাই এখন বেশ আছে, আমিও কম না
বয়ে বেড়াই জীবনের মামলা, সংজ্ঞাহীন দিন-রাত
তবুও চলে যায়, কখনও জোয়ার, কখনও ভাটায়!
অনুতাপ আর পরিতাপ ওরাই এখন এ জীবনের
পদাবলী, ওদেরই এখন গিলে গিলে খায় বিষকাঁঠালি;
বিলুপ্ত বোধ সেও মাঝে মাঝে বিপ্লবী হতে চায়
তবে হালে পানি পায় না; গ্রীলকাটা জানলার মুখের
মতোন এই আমিও এখন কেবল ধূসর পাণ্ডুলিপি!
হালে পানি পায় না; গ্রীলকাটা জানলার মুখের
মতোন এই আমিও এখন কেবল ধূসর পাণ্ডুলিপি!
অনন্য অসাধারণ উপলদ্ধির অনিন্দ্য সুন্দর অনুপম সৃজন।