বিরহের চৈতী আগুন
অনন্ত বিরহের ডাহুক ডাকে
কাল পূণির্মার রাতে
ডেকে ডেকে খুঁজে ফেরে সঙ্গীহীন বিষের পেয়ালা;
সবুজের মাঝে হারিয়েছে যে দিন
সেই সময় আসে নাকো বিলাপের সুরে;
অবাক চৈত্রের রাতে জোনাকিরা দিয়ে যায় আলো
তবু থেকে যায় হৃদয়ের গভীরতম ক্ষত অন্ধকারের মত।
চোখ মেলে তাকালেই যায় না সব দেখা
তেমনি দিনের শেষে চলে গেছে পথ
নতুন পথের হাতছানি পেয়ে, ম্লান চোখের
দৃষ্টিপথ পার হয়ে;
দূরে আরো দূরে বিভাজন হয়ে
কল্পিত সবুজের ধূসরিত অঙ্গনে।
আমি ডাহুক নহি
আমি সবুজ নহি
আমি জোনাকির আলো নহি
আমি অন্ধকারের ক্ষত নহি
আমার হাতছানি নেই
আমার দৃষ্টিপথ নেই
এমনকি আমার কোন কল্পনা নেই;
আমার যা আছে তা হলো শুধু
চৈত্রের দিন,
যার তাপদাহে ভেসে যায়
চৌচালা টিনের ঘর,
যার তাপদাহে পুড়ে যায়
সবুজের বিলাস বসন,
যার উত্তাপে নিজেকে পোড়াই
নিজের আগুনে।
কবিরা বিষণ্ন মন নিয়ে আরও সুন্দর করে লিখে। ভালো লেগেছে কবিতা।
'সেই সময় আসে নাকো বিলাপের সুরে;
অবাক চৈত্রের রাতে জোনাকিরা দিয়ে যায় আলো
তবু থেকে যায় হৃদয়ের গভীরতম ক্ষত অন্ধকারের মত।'
সুন্দর ফুটেছে কবিতাটি মি. খেয়ালী মন। শুভ সকাল।
আত্মবিশ্লেষণ সুন্দর কবি খেয়ালী মন ভাই।
অনন্ত বিরহের চৈতী আগুন পড়লাম কবি খেয়ালী ভাই।
দূরে আরো দূরে বিভাজন হয়ে তৈরী হয় কল্পিত সবুজের ধূসরিত অঙ্গন।
ভালো থাকুন প্রিয় মন দা।
যার তাপদাহে ভেসে যায়
চৌচালা টিনের ঘর,
যার তাপদাহে পুড়ে যায়
সবুজের বিলাস বসন,
যার উত্তাপে নিজেকে পোড়াই
নিজের আগুনে।
সুন্দর লিখেছেন। কবি আপনি কোথায়!!