সীমানার বাইরে যতটা সুখ দৃষ্টিগোচর হয়
সেই পার্থিব সুখের বিভাজন চলে মৌনভঙ্গ আলিঙ্গনে।
তোমার তুমি, আমার আমি ধূমায়িত কফি পাত্র থেকে মুখ ফিরিয়ে যৌবন ভিক্ষার মাধুকরী; কতটা সময় পার করে বুঝেছি, সব ভালোবাসার শব তৃষাতুর হয়ে নয়নজল আকণ্ঠ পান করে।
আমারও উড়িয়েছি সেই রঙিলা ঘুড়ি আকাশের সীমাহীন সীমারেখায়; তারপর একদিন নাটাই থেকে সূতা ছিড়ে সূতিকাগৃহে বিলাপের আলাপ। তার বহুদিন পরে মনের অজান্তে মনে পরে বিকেলের ম্লানতা মুছে বিকল্পিত ধূসর রাস্তায় হাতে হাত হয়তো রাখা যেতো কল্পকথা কিংবা কল্পভয় পিছে ফেলে।
হৃদয়ের জমে থাকা পাহাড় সেও অালিঙ্গন করে মেঘকে
কালো মেঘ তার দুঃখ ভেঙে বৃষ্টিজল; ভালো বাসার ভালোবাসা বৃষ্টিজলে ভিজে ধুয়ে দেয় কাজলনয়ন সাথে করে নিয়ে যায় চোখের লবন জল সবার চোখের আড়ালে।
আমাদের মাঝে সীমানার সীমারেখা যৌগিক সহজ হিসাব ভিন্নরকম ভিনজগত, যেখানে তোমার যাবার কথা সেখানে তুমি নেই যে জমি আমার আবাদ করার ছিলো তার জমিদার ভিন্ন রথারোহী
আজ আমার মেঘে আমার দুঃখ জল
আজ আমার ফুলে পুজার থালায় নিয়তি পুজারী
আজ আমার নদী জল শুকিয়ে নৌকা যাত্রা হীন
আজ তোমার কলস পুনর্যৌবন চেয়েছে অসিম
আজ তোমার দেনা শুধতে গিয়ে শুধুই বারে ভার
তোমার মাঝেই লুকিয়ে ছিলো যুগল আঁধার।
তোমার তুমি, আমার আমি ধূমায়িত কফি পাত্র থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া যৌবন ভিক্ষার মাধুকরী। কতটা সময় পার করে বুঝেছি … সব ভালোবাসার শব তৃষাতুর। যেন অপার্থিব সুখের নয়নজলে আকণ্ঠ পান করা।
প্রথম অংক কিছুটা নিজের মতো করে পড়লাম। সাজালামও। অসাধারণ মি. খেয়ালী মন।
কবিতা জুড়ে বিষণ্নতা ছড়িয়ে আছে প্রিয় মন দা। ভাল থাকুন।
লাটাই'র সুতো শেষ হলেই সীমারেখার দূরত্বের হিসাব-নিকাশ শুরু হবে নিশ্চয়! আকাশে ঘুড়ি উড়ছে হেলেদুলে। আমার জীবন লাটাই থেকে দ্রুত সুতো ফুরিয়ে যাচ্ছে।
আজ তোমার দেনা শুধতে গিয়ে শুধুই বাড়ে ভার
তোমার মাঝেই লুকিয়ে ছিলো যুগল আঁধার।
*আপনার শব্দের গাঁথুনি আমার কাছে অনেক জোরালো মনে হয়। ভালো থাকুন কবি।
আজ তোমার দেনা শুধতে গিয়ে শুধুই বারে ভার
তোমার মাঝেই লুকিয়ে ছিলো যুগল আঁধার।
অসাধারণ কবি খেয়ালী ভাই।
শুরু থেকে শেষ কবিতাটিকে অনন্য মাফিক গড়ে তুলেছেন খেয়ালী মন ভাই।
মুগ্ধ হলাম ভাই।
আপনার লিখা ভীষণ আপন মনে হয়। নিজের মনে হয় খেয়ালী ভাই।