পূবের আকাশ ফরসা হোল
উঠলো রাঙা রবি,
ঊষার আলো মুছিয়ে কালো
আঁকে রঙিন ছবি।
সোনালি রোদ ঘাসের পরে
মুক্তো হয়ে ঝরে,
রাখাল ছেলে বাজায় বাঁশি
চিত্ত ওঠে ভরে।
কেমন করে বাজায় বাঁশি
এ গাঁয়ের রাখাল,
সকাল হলে মাঠেতে চলে
নিয়ে গরুর পাল।
দিঘির বাঁকে মরাল থাকে
পানকৌড়িরা আসে,
নীল আকাশে মেঘেরা ভাসে
ফড়িং লাফায় ঘাসে।
ডুবলে বেলা সাঁঝের তারা
ওঠে সাঁঝ আকাশে,
জোছনা রাতে তারার সাথে,
চাঁদ খুশিতে হাসে।
পূবের আকাশ ফরসা হোল
উঠলো রাঙা রবি,
ঊষার আলো মুছিয়ে কালো
আঁকে রঙিন ছবি। ___ চমৎকার সারল্যভরা পদ্য।
গ্রামবাংলার চিত্র এঁকেছেন সুন্দর ছন্দে ছন্দে।
গ্রাম বাংলার সবুজ চিত্র তুলে এনেছেন কবিতার ভাঁজে ভাঁজে ।
দীঘির বাঁকে মরাল থাকে
পানকৌড়িরা আসে ,
নীল আকাশে মেঘেরা ভাসে
ফড়িং লাফায় ঘাসে।
বাহ্ ! গ্রামীণ বাংলার অনবদ্য সৃষ্টি। শুভেচ্ছা নিন । কবি দাদা লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
আপনার গ্রাম বর্ণনা আমাকে পিপাসিত করে চলেছে। অভিনন্দন কবি।
দারুণ ভালবাসি আপনার লেখা দাদা।
দিঘির বাঁকে মরাল থাকে পানকৌড়িরা আসে।