কান্না দিয়ে জীবন শুরু
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
কান্না দিয়ে জীবন শুরু যখন,
কান্না দিয়েই জীবন শেষ হয়।
জন্মিলেই মরিতে হবে যখন,
মরণের তরে মিছে কেন ভয়।
দু’দিনের তরে এই ভবে এসে
কেন কর এমনি ছল চাতুরি,
অন্তিমকালে তব মরণের পরে
খাটবে না আর সেই বাহাদুরি।
মানুষকে ঠকিয়ে সারা জীবন
গড়েছো যে অট্টালিকা প্রাসাদ,
জনম মরণ বিধির এই লিখন
পেতেছে বিধাতা মরণের ফাঁদ।
ভবের হাটে সুখ কিনতে এসে
সইলে শত দুঃখ আর যন্ত্রণা,
সময় থাকতে ধর গুরুর চরণ
ত্রি সন্ধ্যায় কর ভজন সাধনা।
মানুষেরে ভালবাস তুমি আজি
মানব সেবাই ভগবানের সেবা,
লক্ষ্মণ বলে, অন্তিমে মরণকালে
মানুষ ছাড়া সাথে যাবে কেবা?
""মানুষকে ঠকিয়ে সারা জীবন
গড়েছো যে অট্টালিকা প্রাসাদ,
জনম মরণ বিধির এই লিখন
পেতেছে বিধাতা মরণের ফাঁদ।" —– কঠিন সত্য
আপনার লিখা গুলোন মাথায় রাখার মতো এবং মান্য করার মতো।
আপনার মন্তব্য পাঠ করে মন ভরে ওঠে।
আপনাকে জানাই আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা।
সাথেই থাকবেন সদা-সর্বদা।
জয়গুরু!
পদ্যের প্রশংসা করলাম মি. ভাণ্ডারী। গুড জব।
আপনার মন্তব্যে আপ্লুত হলাম । অনুপ্রেরণা পেলাম। বিমুগ্ধ হলাম।
নতুন করে আরো ভালো লেখার প্রেরণা পেলাম।
সাথে থাকবেন এটা প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু।
প্রণাম লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী দা। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম প্রিয় কবি রিয়া বোন আমার।
আন্তরিক শুভেছ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
সাথে রাখুন, পাশে থাকুন।
মন্তব্যে মুগ্ধ করুন।
জয়গুরু!
মানবতার আবাহন। সুন্দর এই কবিতায় ভালোবাসা প্রিয় কবি।
কান্না দিয়ে জীবন শুরু কান্না দিয়েই জীবন শেষ।
জীবনের পরিণতি।