গাঁয়ের কবিতা মাটির গান
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আমার গাঁয়ে পূব গগনে
সূর্য ওঠে সকালবেলা,
আমার গাঁয়ে পথের বাঁকে
পাখিরা সব করে খেলা।
আমার গাঁয়ে দিঘির জলে
হাঁসগুলি সাঁতার কাটে,
আমার গাঁয়ে গাঁয়ের চাষী
লাঙল চালায় মাঠে মাঠে।
আমার গাঁয়ে বাঁধের ধারে
আম কাঁঠালের আছে বন,
বাঁশ বাগানে মোরগ ডাকে
ভরে ওঠে আমার মন।
আমার গাঁয়ে বেড়ার ধারে
গরুবাছুর দাঁড়িয়ে থাকে,
দুপুর হলে ফেরিওয়ালা
ফেরি নিয়ে রোজই হাঁকে।
আমার গাঁয়ে নদীর জলে
গাঁয়ের মাঝি বৈঠা বায়,
দিনের শেষে সুর্য লুকায়
আঁধার নামে আমার গাঁয়।
গাঁ এর জীবন ছবি অনেকদিন পর পুনরায় পড়লাম মি. ভাণ্ডারী। চলমান আপনার শেয়ারকৃত নিবন্ধের সাথে এটা মানানসই। কেননা গুরু ভক্তি বিষয়ক দুটি পোস্ট একই সাথে চললে পাঠক আগ্রহ কমে যেতে পারে। ধন্যবাদ মি. ভাণ্ডারী।
সুন্দর সরল পদ্য।
এই পদ্য কবিতাটি ভালো লাগলো কবি দা।
মনোহর কবিতা। অজয়কে মিস করছিলাম।
শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা।