অজয় নদীর জলধারা……. বয়ে চলে বারো মাস (প্রথম পর্ব )
সম্পাদনা ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
মনের গহনে প্রাণের স্পন্দনে আজও জেগে ওঠে অজয়ের কলতান। অজয় বীরভূম আর বর্ধমানের স্পষ্ট সীমানা। সারা বছরই যেন এই বিশাল নদীটি মুখ থুবডে, পডে. আছে। জল থাকেই না বলতে গেলে, চারদিকে শুধু বালি, এক জায়গায় শুধু তিরতির করে বয়ে যাচছে, সেটাই তার বেঁচে থাকার লক্ষণ। লোকজন হেটেই পার হয়, গরুর গাড়িও চলে। বরষার সময় দুয়েকটা মাস দেখা যায় তার আসল রূপ। এমনি ভাবেই চলে অজয়ের প্রবল জলধারা। বর্ধমানের ভাঙন অপরদিকে বীরভূমের মাটির গড়ন। এই ভয়াবহ রূপের মধ্যে অজয় সবার একটা অভিশাপ হয়ে দাঁড়ালেও বর্ষার শেষে অজয়ের রূপে সবাই মোহিত হয়।
সকলের একনিষ্ঠ সহযোগিতা আর শুভ আশীর্বাদ মাথায় রেখে আজ প্রকাশ করলাম
অজয় নদীর জলধারা…. বয়ে চলে বারো মাস প্রথম পর্ব। প্রতি পর্বে একটি
করে কবিতা প্রকাশ দেওয়ার আশা রাখি। সাথে থাকবে আলোচনা।
কবিতা সকলের ভালো লাগলে আমার পরিশ্রম সার্থক হবে।
সকলকে জানাই রাঃ নন্দিত জয়গুরু।
অজয় নদীর জলধারা…….বয়ে চলে বারো মাস
অজয় নদীর কবিতা-১ (প্রথম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ের পাশে অজয় নদী
বইছে বারো মাস,
নদীর ধারে মাঠের পরে
চাষীরা করে চাষ।
নদীর পারে বটের গাছে
শালিক পাখির বাস,
নদীর চরে জলের ধারে
জমেছে সবুজ ঘাস।
জেলেরা আসে খালুই কাঁধে
নদীজলে দেয় বাঁচ।
জালের মাঝে মাছেরা ফাঁসে
ধরে রুই পোনামাছ।
ধানের আঁটি বোঝাই লয়ে
আসছে গরুর গাড়ি,
বধূরা আসে নদীর ঘাটে
স্নান সেরে ফেরে বাড়ি।
দিনের শেষে পাহাড় ঘেঁষে
সূর্য লুকায় যখন,
আঁধার নামে থাকে না কেহ
নদীর ঘাট নির্জন।
জোছনা ঝরে নদীর চরে
চাঁদ ওঠে শাল বনে,
নদীর বাঁকে শেয়াল ডাকে
ডাক শুনি ঘনে ঘনে।
অজয় নদীর জলধারা … বয়ে চলে বারো মাস। প্রতি পর্বে একটি করে কবিতা, সাথে আলোচনা। আলোচনার প্রাককথন পড়লাম। ভালো লেগেছে কবি মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম।
সাথে থাকবেন- প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
প্রকাশনার সাফল্য কামনা করছি কবি দা।
সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম প্রিয় কবিবর।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
নিশ্চয়ই সকলের ভালো লাগবে আর আপনার পরিশ্রমও সার্থক হবে কবি দা।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম।
সাথে থাকবেন- প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
একনিষ্ঠ সহযোগিতা আর শুভ আশীর্বাদ থাকবে কবি।

আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম।
সাথে থাকবেন- প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
আপনার ভালোবাসার অজয় নদীর মতো এমন একটি নদী আমার আছে, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। যার নাম শীতলক্ষ্যা নদী। এই নদীটাও আজ রোগাক্রান্ত হয়ে বিছানায় শুয়ে শুয়ে কাতরাচ্ছে। এই নিয়ে একসময় লিখবো বলে আশা রাখি। আপনার জন্য শুভকামনা সবসময়। জয়গুরু জয়গুরু।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও অনুপ্রাণিত হলাম।
সাথে থাকবেন- প্রত্যাশা করি।
জয়গুরু!
অজয় নদীর জলধারা নিয়মিত হলে আমি খুশি হবো।
সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম প্রিয় কবিবর।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!