নারীর অপমান….. জাতির অপমান
নারীর সম্মান…..দেশের সম্মান চতুর্থ পর্ব
তথ্যসংগ্রহ ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
তেলঙ্গানা খুন-ধর্ষণে অভিযুক্তদের পুলিশি ‘সংঘর্ষে’ মৃত্যু নিয়ে তদন্ত করছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। আজ সেই তদন্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখালেন ওই ঘটনার শিকার তরুণীর প্রতিবেশীরা। অন্য দিকে বিষয়টি নিয়ে আগামিকাল শুনানি হবে তেলঙ্গানা হাইকোর্টে।
হায়দরাবাদে যে কলোনিতে নির্যাতিতা থাকতেন সেই কলোনির কয়েক জন বাসিন্দা আজ বিক্ষোভ দেখান। এক জন বিক্ষোভকারী বলেন, ‘‘খুন-ধর্ষণের ঘটনার সময়ে মানবাধিকার কমিশন একটিও কথা বলেনি কেন? এখন শেষ মুহূর্তে জেগে উঠে তারা অভিযুক্তদের মৃত্যু নিয়ে তদন্ত করছে। অভিযুক্তদেরই কি কেবল মানবাধিকার রয়েছে?’’ পরে অবশ্য মানবাধিকার কমিশনের তদন্তকারীরা নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। নির্যাতিতার বাবা বলেন, ‘‘ওঁরা ঘটনার কথা জানতে চেয়েছেন। এখন আমাদের কী সমস্যা রয়েছে তা-ও জেনেছেন।’’ নিহত অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যদের এ দিন নারায়ণপেট থেকে হায়দরাবাদে আনা হয়। তাঁদের বক্তব্যও রেকর্ড করেছেন তদন্তকারীরা। এক অভিযুক্তের বোনের দাবি, ‘‘চাপের মুখে পড়ে ইচ্ছে করেই পুলিশ এ কাজ করেছে।’’
অন্য দিকে পুলিশি ‘সংঘর্ষ’-কে সমর্থন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন তেলঙ্গানার মন্ত্রী তালাসানি শ্রীনিবাস যাদব। আজ তিনি বলেন, ‘‘আমার বক্তব্যের কয়েকটি অংশকে সংবাদমাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে। এটা ঠিক নয়। তাছাড়া তেলঙ্গানা পুলিশ যা করেছে তাকে অনেক সাংসদ, আইনজীবী-সহ বহু মানুষ সমর্থন করেছেন। কেবল আমাকে নিশানা করা হচ্ছে কেন?’
তথ্যসুত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
নারীর অপমান….. জাতির অপমান
নারীর সম্মান……….দেশের সম্মান।
জ্বলন্ত কবিতা-৪ (চতুর্থ পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
পশু চিকিত্সকে সবে একে একে চারজনে একসাথে,
সারারাত ধরে বলাত্কার করে তারপরে ভোর রাতে-
জাপটি ধরি প্রিয়াংকাকে তারা শ্বাসরুদ্ধ করি করে খুন,
নিথর দেহে পেট্রোল ঢেলে জ্বালিয়ে দিল দেহে আগুন।
জ্বালিয়া আগুন দ্রুতগতি ধায় করে তারা পলায়ন,
একা সেপথে আসে কোনমতে দুগ্ধওয়ালা একজন।
আগুন দেখি উঠিল চমকি ফোন করে তদনন্তর,
সংবাদ পেয়ে পুলিশ আসে ধেয়ে তথায় অতঃপর।
পুলিশ তারপরে তদন্ত করে অভিযুক্তদের করে গ্রেপ্তার,
পুলিশ হেফাজতে রাখি তাদের পরে করিল এনকাউন্টার।
মৃত প্রিয়াংকা! জীবন দিল সে যে ঝলসিয়া অগ্নিদাহে,
পুলিশের কাজ পুলিশে করেছে দোষ কিবা বল তাহে?
সমুচিত শাস্তি পায় অপরাধী সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার,
জনতার রায় দোষী সাজা পায় আদালত জনতার।
করে জনগণ পুষ্প বরিষণ হেন শুনি নাহি কভু,
হায় প্রিয়াংকা! মৃতআত্মা তার শান্তি পাবে কি তবু?
পুলিশ তারপরে তদন্ত করে অভিযুক্তদের করে গ্রেপ্তার,
পুলিশ হেফাজতে রাখি তাদের পরে করিল এনকাউন্টার।
ছন্দ পদ্যে কাহিনী বেশ বোঝা যায়।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম।
সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে উঠুক। শুভকামনা রইল।
জয়গুরু!
অনাকাঙ্খিত সামাজিক বখাটেদের বখাটেপনার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি হোক।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম।
সাথে শুভেচ্ছা রইল প্রিয়কবির জন্য।
জয়গুরু!
আপনার সংযোজন অংশ বেশ ভালো হয়েছে কবি ভাণ্ডারী দা।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম।
সাথে শুভেচ্ছা রইল প্রিয়কবির জন্য।
জয়গুরু!
জ্বলন্ত কবিতা। এমনি চাই প্রিয় কবি দা।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম।
সাথে শুভেচ্ছা রইল প্রিয়কবির জন্য।
জয়গুরু!
হায় প্রিয়াংকা! মৃতআত্মা তার শান্তি পাবে কি তবু?
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম।
সাথে শুভেচ্ছা রইল প্রিয়কবির জন্য।
জয়গুরু!
করে জনগণ পুষ্প বরিষণ হেন শুনি নাহি কভু,
হায় প্রিয়াংকা! মৃতআত্মা তার শান্তি পাবে কি তবু?
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম।
সাথে শুভেচ্ছা রইল প্রিয়কবির জন্য।
জয়গুরু!
বিষয়টির নিষ্পত্তি হতে আরও কতোটা সময় লাগবে দাদা ?
পুরো বিষয়টি সুবিচারের জন্য বিবেচনাধীন। নিষ্পত্তি হওয়া সময়সাপেক্ষ।আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ ও প্রাণিত হলাম প্রিয়কবি বোন। সাথে শুভেচ্ছা রইল প্রিয়কবির জন্য।
জয়গুরু!