কুলু কুলু বয়ে চলে গাঁয়ের অজয় নদী
বইছে অজয় আপন বেগে (পঞ্চম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
নামটি তার অজয় নদী
বয়ে চলে অবিরল,
আষাঢ় মাসে প্রবল বন্যা
বৈশাখেতে হাঁটুজল।
গোরুর গাড়ি উড়িয়ে ধূলো
আসে দূর গ্রাম হতে,
তাল তমাল অশ্বত্থ শাল
সারি সারি রাঙা পথে।
নদীর চরে শালিক উড়ে
সাদা বক মাছ ধরে,
নদীর ঘাটে সাঁতার কাটে
বালকেরা স্নান করে।
কলসী কাঁখে বধূরা আসে
স্নান সেরে ঘরে যায়,
শঙ্খচিলেরা ভেসে বেড়ায়
নীল আকাশের গায়।
দুপুর বেলা গড়িয়ে গেলো
বিকাল হলো এখন,
পশ্চিমে রবি লুকালো মুখ
নদীর ঘাট নির্জন।
অজয় চরে জোছনা ঝরে
শীতল হাওয়া বয়,
নদীর ঘাটে রজনী কাটে
নতুন সকাল হয়।
দারুন এক গ্রামের দৃশ্য চোখের সামনে দেখতে পেলাম


শুভকামানা থাকলো প্রিয় কবি।

শুভেচ্ছা এবং সম্মান কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
ভালো লাগলো।