কুলু কুলু বয়ে চলে গাঁয়ের অজয় নদী
বইছে অজয় আপন বেগে (সপ্তম পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
অজয় নদীর কাছে বট তরুশাখে,
পাখি সব করে রব নীড় বেঁধে থাকে।
নদীচরে আলো ঝরে প্রভাত সময়ে,
কুলু কুলু অবিরাম নদী চলে বয়ে।
এপারে নদীর কাছে পলাশের বন,
রাখালিয়া বাঁশি সুরে মন উচাটন।
গোরুগাড়ি পার হয় নদী বয়ে চলে,
কেহবা করিছে স্নান অজয়ের জলে।
দুই পারে ছোট গ্রাম, নদী মাঝখানে,
কোকিলের ডাক শুনি আমের বাগানে।
আমবন, তালবন, পথ গেছে বেঁকে,
গাঁয়ের বধূরা জল আনে নদী থেকে।
দিন শেষে সন্ধ্যা নামে, অজয়ের তীরে,
রাত কেটে ভোর হয়ে আসে ধীরে ধীরে।
প্রভাত আলোয় দেখি অজয়ের মুখ,
সোনার চাদরে মোড়া দেখে বড় সুখ।
Very good post
সুন্দর কবিতা। তবে একটি বলতে চাই কবি। কবিতার শব্দ বোল্ড হওয়ায় চোখে লাগে।