আর্কাইভ

আপনার ছোট্ট মণিটি যদি দুই থেকে তিন বছরে পা রেখে থাকে তবে লিখাটি আপনার জন্য। এই বয়সটাতে অন্যান্য প্রয়োজন গুলোর সাথে দাঁতের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজনও অন্যতম। সাধারণত জন্মের পর শিশুর মুখে প্রথম দাঁত আসার পর থেকে শিশুরা হাতের কাছে যা পায় তাই কামড়ে দিতে চায়। এ সময় থেকেই দাঁত ব্রাশ করে দিতে হবে। তবে এ সময়টাতে টুথপেস্ট ব্যবহার না করে দাঁত গুলো ভালভাবে পরিষ্কার করে দিতে হবে।

দুই বছর বয়সের মধ্যে একটি শিশুর ১৬ থেকে ২০ টি দাঁত বড় হবে। সাধারণত তিন বছর বয়সে শিশুর দাঁতগুলোর একটি সম্পূর্ণ সেট থাকে ২০ টুকরা। এ সময়টা হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় যখন আপনার ছোট্ট মণিকে দাঁতের যত্ন নিয়ে সচেতন হতে আগ্রহী করে তুলতে হবে। যদি আপনি ভেবে থাকেন এ বয়সে শিশু তেমন খাদ্য গ্রহণ করছে না তাই দাঁত ব্রাশ করাটা জরুরী নয় তবে আপনি ভুল। কারণ এ বয়সটা থেকে যদি শিশু দাঁত ব্রাশ করার একটি রুটিনে অভ্যস্ত হয় তবে আপনি স্মরণ না করিয়ে দিলেও সে ভুলবে না।

গড়ে ৪০% শিশু দাঁতের ক্ষয় রোগে ভোগে। যার একমাত্র কারণ হলো দাঁত সঠিক ভাবে ব্রাশ না করা বা একেবারেই ব্রাশ না করা। এর অন্যতম পরিচালিত সমস্যার মধ্যে থাকে ব্যথা। যা শিশুকে চিবানোর সময় প্রচণ্ড অসুবিধা দেয় ফলে শিশুর খাদ্য হজম হয় না। বেশির ভাগ দেখা যায় এ বয়সের শিশুরা এই সমস্যা গুলো বুঝিয়ে তুলতে পারে না।

ডাঃ জিউলিয়ানো বলেন, “অপর্যাপ্ত ব্রাশিং শরীরে ব্যাকটেরিয়া বিকাশের কারণ হতে পারে, যা প্রদাহ এবং রোগের কারণ হতে পারে- শুধু মুখে নয়, শিশুর পুরো শরীর জুড়ে।”

4 thoughts on “আর্কাইভ

  1. পারিবারিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে আপনার এই পোস্ট সকলের কাজে আসুক এই প্রত্যাশা করি। ধন্যবাদ। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_good.gif

    1. ধন্যবাদ জানাচ্ছি লিখাটি পড়ার জন্য। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_smile.gif.gif

  2. সচেতনতামূলক সময়োপযোগী পোস্ট। পোস্টদাতাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। 

    1. ধন্যবাদ জানাচ্ছি লিখাটি পড়ার জন্য। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_smile.gif.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।