জলের শব্দ শোনা যায়; যতবার বৈঠা ওঠানামা করে। হেলেদুলে যাচ্ছে নৌকা ঢেউ ভেঙে ভেঙে। এসব ছন্দের মানে ক’জন জানে! এই যে জলের ফোঁটা, আর ওই তো সোনালি রোদ। তৃষ্ণা কি একেই বলে! নাকি শুধু খেলা। চঞ্চলা মেঘের সেই সাজ। হতে চায় সে বৃষ্টিতে অনুবাদ। এসব শব্দের মানে ক’জন খোঁজে! শুধু নেশার ঘোরে ভাঙছে সিঁড়ি মাতাল বাতাস। খুলছে কপাট বদ্ধ ঘরের। ঐ যে দেয়ালচিত্র। পূর্বপুরুষ দেখেছিল জোয়ার। ভেসে গেছে তাদের কাঠের পাটাতন। আচ্ছা নদী কেন হয় আঁকাবাঁকা?
এখন জলের শব্দ হচ্ছে গেলাসে। সুইমিংপুলে নৌকা বাঁধা আছে। বৈঠাগুলি তার প্লাস্টিক সিলিকনের।
গদ্য কবিতা পাঠে বরাবরের মুগ্ধতা প্রকাশ করছি প্রিয় কবি মি. রশিদ। শুভ সকাল।
ধন্যবাদ স্যার।