গোলাপ ফুল এটি সবজি বা ফলের ক্যাটাগরিতে পড়েনা। কিন্তু এটি বিভিন্ন ধরণের রান্নায় বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
এছাড়াও ব্যথা সারাতে, বমি বমি ভাব, অবসাদ ভালো করতে সাহায্য করে গোলাপ ফুল। কারণ এতে এস্ট্রিঞ্জেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে।
সৌন্দর্য থেকে শুরু করে প্রাচীনকাল থেকেই সাস্থ্য সচেতনায় গোলাপের চর্চা হচ্ছে। বিশ্বের অনেক দেশেই গোলাপ ফুল খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। গোলাপের পাঁপড়ি হোক বা কুঁড়ি-সবই খাদ্যগুণে ভরপুর।
গোলাপের পাঁপড়িতে ৯৫% পানি আছে। তাই এর ক্যালোরি কাউন্ট অত্যন্ত কম। এছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন সি। প্রাচীণকালে চীনদেশে বদহজমের সমস্যায় গোলাপের পাঁপড়ি খাওয়া হত। নারীদের ঋতু সমস্যাতেও গোলাপের পাঁপড়ি উপকারী। গোলাপের মনমাতানো গন্ধ অ্যারোমা থেরাপির কাজ করে। গোলাপ ফুল খেলে শরীর ভেতর থেকে তরতাজা মনে হবে।
সূত্রঃ
ইত্তেফাক/সালেহ্
অনলাইন ডেস্ক০৪ মার্চ, ২০১৭ ইং ১০:৪৮ মিঃ
পাঁপড়ি হোক বা কুঁড়ি-সবই খাদ্যগুণে ভরপুর। শেয়ার করা অভিনন্দন প্রিয় বন্ধু।
ভাবতাছি গোলাপের বাগান করুম, চাইলের যে দাম! কি কন বন্ধু?
ভালো আইডিয়া জনাব। হরেক রঙের গোলাপ লাগান।
বাজারেরটা না; ছাদ বাগানে চাষ করে খেয়ে দেখবো।
উপকারি শেয়ার খালিদ ভাই।
পরীক্ষার ফলাফল আমাকে জানাতে যেন ভুল না হয়।
ভাল লাগল। অজানাকে জানলাম।
এত জাইনা আর কি করবেন স্যার? জানার কোন শেষ নাই জানার চেষ্টা বৃথা তাই, বুঝলেন প্রিয় ছড়াবিদ?
একরাশ গোলাপ শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম খালিদ দা। আজ সপ্তমী'র দিন।
বাহ! দিদিভাই শুভাচ্ছা জানলাম। জানি, ভীষন আনন্দে ব্যস্ততায় দিন কাটাচ্ছেন। অনেক শুভকামনা, সবাইকে নিয়ে আনন্দ করুন।
ভালো হলো আপনার পোস্ট থেকে জানা হলো খালিদ ভাই। গোলাপ।
গোলাপের বাগান করুন। শারদীয় শুভেচ্ছা।
* বাহ! অসাধারণ…



গোলাপের বাগান করুন চাউলের উপর চাপ কমান।