তখন তুমি শ্যূলোক রাণী; সেই জনমে নাইল তীরে
স্মরণ করো;
তখন তুমি বন্দি পাখি; আসতে উড়ে শিকল ছিড়ে
স্মরণ করো।
তোমার প্রাসাদ পাশেই একটা ছেলে; ঠিক ছেলে তো নয় রাখাল বালক
ভুলে গেছো?
নাইলপাড়ে আকাশ জুড়ে অযুত স্মৃতি; ঠিক স্মৃতি তো নয় পাখির পালক
ভুলে গেছো?
মাঠের ধারে হিজল গাছের মগ ডালেতে নাটাই ছিড়ে এক সফেদ ঘুড়ি
মনে পড়ে?
বেওয়ারিশ লাল সানকিতে আঁকা একটা মুখ- মিহিন চুলের উড়াউড়ি
মনে পড়ে?
সন্ধ্যে হলে তারার সাথে দেখতে যেতে আকাশ নদি
স্মরণ করো;
কাব্য হতো মেঘের সাথে চোখের কোণের; নিরবধি
স্মরণ করো।
আমি ঠিক সময়েই এসেছিলাম;
দেখোনি তো!
হাস্নাহেনার গন্ধ নিয়ে তোমার গায়ে মিশেছিলাম
দলছুট এক পাখি ছিলাম
সফেদ ঘুড়ি, সানকিতে মুখ, জোনাক জ্বলা আঁখি ছিলাম;
দেখোনি তো!
আমার কাছে চমৎকার লাগলো আপনার কবিতার স্বকীয়তা। অভিনন্দন মি. মিড ডে।
বাবাহ্ মিড দা। আজ দেখি কবিতাকে দারুণ সাজিয়ে দিয়েছেন।
সত্যই মুগ্ধ হলাম ডেজারট ভাই।
হাস্নাহেনার গন্ধ নিয়ে তোমার গায়ে মিশেছিলাম
দলছুট এক পাখি ছিলাম
সফেদ ঘুড়ি, সানকিতে মুখ, জোনাক জ্বলা আঁখি ছিলাম;
দেখোনি তো!
* বাহ! অসাধারণ শব্দ চয়ন, আধুনিক মনন ও উপমার সার্থক প্রয়োগে এক অনবদ্য সৃষ্টি…




সত্যি, বেখায়ালে- আড়ালে আবডালে; সত্যিই আমি ছিলাম হয়ত কোথাও না কোথাও আশেপাশেই।
সম্বরণ করো, মস্তিষ্কের ঘরে হানা দিয়ে স্মৃতি খুটে দ্যাখো, অস্তিত্ব টের পাওয়া যাবে।
কবিরা ভুল সময়ে আসে না, ঠিক সময়েই আসে যায়।
কবিতায় ভালোলাগা রইলো মিঃ মি ডে ডেজারট।