সচল দু’টি হাত
দৃশ্যের আদালতে আজ যার বিচার হবে
সে ঈশ্বর দেখেনি, প্রার্থনাবোধে চায়নি মঙ্গল
আমরা সুখী হতাম হাতের পাঁচ আঙুলের মতো করে
যদি কেউ না দেখত আমাদের তবে মাতাল পৃথিবীতে
বয়ে যেত একরাশ শান্তির মাদকতা।
প্রভূ শিকল তুলে নাও
আনুভূমিক অবস্থানে চাঁদ দেখতে চাই না আর
বৃত্তের কেন্দ্রে বসে যারা গাইছে মরণ গান
কবুল করে নাও তাদের এই সঙকীর্তন
কী সাংঘাতিক নৈসর্গিক বিষয়ের অবতারণা করেছ
নেচে উঠছে ক্ষুধার্ত পৃথিবীর চোখ।
নিজস্ব কোন আলো নেই
অথচ গোষ্ঠীভুক্ত যারা তারা ভালো চেনে ঈশ্বর
আর আমাদের হাসতে মানা, স্বচক্ষে যা দেখি
তার সবটুকু হলো জন্মজারজ ভবলীলা
ঈশ্বরের নামে তিনিই টিকিয়ে রেখেছেন শ্রেণীভেদ
তবুও অজ্ঞাতনামা চড়ুইয়ের মতোকরে ঘর বাঁধে দলভাঙা মানুষ।
বৈরাগ্য সাধন দিনে
আমাদের কিছুই করার নেই সূত্র জানি না বলে
ঈশ্বর! তোমার ঘাড়ে যে বন্দুক রেখেছি তা দিয়েই
এবার শুরু হবে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা।
আপনার কবিতা আমার ভালো লাগে! যতি চিহ্নের আর একটু সুষম বন্টন মনে হয় করা উচিত!
আপনার কবিতা আমার ভালো লাগে! যতি চিহ্নের আর একটু সুষম বন্টন মনে হয় করা উচিত! লেখাটি আরো আকর্ষণীয় হবে।
ধন্যবাদ। মনে থাকবে
“ঈশ্বরের নামে তিনিই টিকিয়ে রেখেছেন শ্রেণীভেদ
তবুও অজ্ঞাতনামা চড়ুইয়ের মতোকরে ঘর বাঁধে দলভাঙা মানুষ।”
___ অভিনন্দন প্রিয় কবি। ভালো লাগে আপনার লিখা।
ধন্যবাদ মুরুব্বী। আপনার এমন ভালো লাগাই আমার লেখার প্রেরণা
প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনার মাধ্যমে আমরা ঈশ্বর হতে চাই না!
তা তো অবশ্যই। কবিতার মর্মটা উপলব্ধি করলেই আরও বুঝতে সুবিধা হবে
ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ